৬৫ বছরের বেশি বয়সের বৃদ্ধ দের স্বইচ্ছায় আত্ম হত্যার অনুমতি দিক সরকার , বাঁচার সব অধিকার সরকার কেড়ে নিয়েছে

অমল গুপ্ত ,৬ এপ্রিল, গুয়াহাটি ,  : আজ রাম নবমী  হিন্দু জনগোষ্ঠী  পবিত্র তিথি দেশ জুড়ে  দেশ জুড়ে রামের পুজো করেন। এই পবিত্র দিনে কেন্দ্রের মোদী  সরকার এক  প্রস্তাব গ্রহণ করে দেশের  ১৫,১৬ কোটি  ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে  ব্যক্তিদের আত্মহত্যার অনুমতি দিক ,। সাংসদ জয়া বচ্চন এই দাবি আজও প্রাসঙ্গিকতা  হারায়  নি। এই। বয়সে  বৃদ্ধদের বিদেশে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে মাথায় তুলে রাখে। আর ভারতে বিজেপি সরকার  হাসপতালে  বিনা পয়সার চিকিৎসার নামে  ঠগিয়ে থাকে , চিকিৎসার  সব সুযোগ  কেড়ে নিয়েছে। ঔষধ পত্রের দাম কয়েকশ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জাল ভেজাল ঔষধ বাজার  ছড়িয়ে পড়েছে।  একাংশ ডাক্তারের  ব্যক্তিগতে লোভ লালসা  গরীব রোগীদের লুটে থাকে ।lট্রেন বিমানে ৫০ শতাংশ   কনশেষণ বাতিল করা হয়েছে। ব্যাংক ঋণ দেয় না।ড্রাইভিং লাইসেন্স  বাতিল,বীমা করা যায়না। ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। অথচ অশিক্ষিত অধিকাংশ  দূর্নীতি পরায়ন  সাংসদ 

সদ ,বিধায়ক  দের শেষ দিন পর্যন্ত বয়স ৭৫, ৮০ বছর পার হলেও  পেনশন দেওয়া হয়।বিমানে এক্সিকিউটিভ ক্লাস এ বিনাপয়সায় বিলাসী সফর করতে পারে। এই দেশের  সবুজ শাক সবজি ফলমূল  ,দুধে ,মাছ মাংস  ,  ঔষধ পত্র      পানীয় জলে   ভয়ঙ্কর ভেজাল  জলাশয়  আকাশ  বাতাস দূষিত কার্বন বিষ  আকাশ অন্ধকার   বৃদ্ধ রা  স্বাস প্রশ্বাস নিতে পারেনা।  এই  ভারতে এই চরম বৈষম্য নিয়ে দেশের  সংবাদ  মাধ্যম  বিস্ময় কর ভাবে চুপ।  জীবন যন্ত্রণা দগ্ধ  বৃদ্ধদের       কল্যাণকামী সরকার  বিষ ইনজেকশন প্রয়োগ করে মেরে।ফেলার পরামর্শ দিলাম।দেশে র দুর্নীতিপরায়ণ সরকার পশ্চিমবঙ্গে  গত ২০২২-২৩ সালে অ্যাসিড ছুঁড়ে     ৫০ শতাংশ নারী আক্রমণের ঘটনা  ন্যাশনাল ক্রাইম ব্যুরো  তথ্যে জানা গেছে।২০২২ সালে দেশে অ্যাসিড হামলার ১,৩৬২ টি ঘটনা ঘটেছে।২০১৭ -২০২১ সাল পর্যন্ত দেশে গড়ে   ১০০ টি করে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে।দেশে উত্তরপ্রদেশ শীর্ষে আছে। অথচ অ্যাসিড  বিক্রি   নিষিদ্ধ।  শাস্তি ।বিধান আছে। কে শোনে কার কথা !  এই অ্যাসিড হামলার লক্ষ্য সবক্ষেত্রেই সেই অবহেলিত নির্যাতিত মহিলা সমাজ। এই অ্যাসিড প্রয়োগ করে দেশের আবর্জনা স্বরুপ  বুড়ো   বুড়ি দের  মেরে ফেলার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে।  দেশে মাত্র ১৫,১৬ শতাংশ  আবর্জনা কমে যাবে। সংবাদ। সংবাদপত্রে  বেকিং নিউজ হয়না। দেশের পবিত্র  নদী  গঙ্গা  ,যমুনা ব্রহ্মপুত্র সহ ৪৫ টি নদীর  জল দূষিত হয়ে গেছে সরকারি প্রতিবেদন এই কথা বলা হয়েছে। দেশের সবুজ ধ্বংস  ভূগর্ভের জলস্তর তলে নেমে গেছে।ফুরিয়ে যেতে বেশি সময় লাগবে না। জল বায়ু পরিবর্তন দ্রুত গতিতে  কুপ্রভাব ফেলছে। উষ্ণতা ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে। হিমবাহ বরফ দ্রুত গলছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয় ভূমিকম্প  ঝড় তুফান  সবকে ধ্বংস করার জন্যে এগিয়ে আসছে।এই অবস্থায় দেশের নীতিহীন  আর্দশ হীন মানুষ  বিলাসী জীবনে  ব্যস্ত ,চারধারে কপাট এঁটে বসে যাতে বাইয়ের আলোবাতাস এসি রুমে প্রবেশ করতে না পারে।এই ভয়ানক পরিস্থিতিতে ৬৫ বছরের উর্দ্ধে  বৃদ্ধরা সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার রসদ পাবে কি?এই  অবস্থায় দেশের ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে   ১৭,২০ কোটি বৃদ্ধ  সরে গেলে দেশ তো বাঁচবে?  আপদ বিদায় হলে  সরকারের লাভ ভর্তুকি  বা  কোনসেসন   দেওয়ার কেউ দাবি করবে না।

 মাধ্যম চুপ  থাকে  মুখ খোলেনা । যে দেশে  বৃদ্ধদের  উপযুক্ত সম্মান  জানানো হয়না সেই দেশের  কোন সম্মান নেই বিশ্ব দরবারে সম্মান পাবে না।