ভারত বিভাজনের বলি হিন্দু সম্প্রদায় বাড়ি, ঘর ,প্রাসাদ , জমি জমা বাগান ফেলে মুসলিমদের ভয়ে পালিয়ে আসে
অমল গুপ্ত ,কোলকাতা : হিন্দু সম্প্রদায়ের মেরুদন্ড বরাবর দুর্বল , বাংলদেশে জমি জমা কিনে বিশাল সব প্রসাদ গড়ে মুসলিম দের অত্যাচারের ভয়ে পদ্মা পার থেকে গঙ্গা পারে পালিয়ে আসে । স্বীকার করে না। টিভিতে" বঙ্গ ভিটা 'দেখে কষ্ট হয়।এত সব সম্পত্তি বিশাল সব প্রসাদ স্বেচ্ছায় ছেড়ে মুসলিম দের ভয়ে পালিয়ে আসার ইতিহাস মানুষ ভুলে গেছে। ,অত্যাচারের কথা হিন্দুরা ভয়ে বলে না। কেন পালিয়ে এলেন এই প্রশ্নে হিন্দুরা চুপ , বিশ্বয়কর ভাবে চুপ। হিন্দুদের কাপুরুষ তার লক্ষণ। আগে থেকে ছিলই।মেরুদন্ড হীন হিন্দু মুসলিমদের ভয়ে সন্ত্রস্ত ,আজ ৭৫ বছর স্বাধীনতার পরেও হিন্দুদের ভয় কাটলো না। আজ ও মারখাচ্ছে।সংখ্যালঘু মুসলিমদের ভয়ে হিন্দুরা কাঁটা। আজও মার খাচ্ছে পশ্চিম বঙ্গের সরকারের পুলিশে প্রশাসন নিরপেক্ষ হতে পারলো না বিশেষ এক জনগোষ্ঠীর পক্ষে কাজ করে আর নতুন কথা নয়
মুর্শিদাবাদ কয়েকটি জেলার দাঙ্গার সময় হিন্দু দেখে দেখে আক্রমণ করলো দুষ্কৃতীরা
কাশ্মীরে পোহেলগাঁও একই ঘটনা। সেই হিন্দু আক্রান্ত। এই হিন্দুদের নিজস্ব উজ্জ্বল অতীত আছে।নেতাজি বিবেকানন্দ ,রামকৃষ্ণ সূর্য সেন।,রাসবিহারী বসু ,ক্ষুদিরাম দের উজ্জ্বল অতীত কে ভাঙিয়ে আজকের হিন্দুরা চলছে। নিজস্বতা সব ধুয়ে মুছে সাফ। বিশেষ করে কলকাতার বাঙালি হিন্দুদের খাদ্যাভ্যাস বাঙালি হিন্দুদের কৃষ্টি সংস্কৃতি শেষ করে দেবে। রাসায়নিক ইনজেকশন দেওয়া বিষাক্ত মুরগি ছাগল এর বিরিয়ানি, মাংস ,মদ ছাড়া কলকাতা বাসীর চলে না। বিষ মদ খেতেই হবে।। বুকে সাহস নেই মেরুদন্ড বড় দুর্বল। মুখে রবীন্দ্রনাথ, বিবেকানন্দ ভাঙিয়ে খাচ্ছে।এইসব মহাপুরুষদের জীবনাদর্শ মানার বালাই নেই। কলকাতার অভিজাত বাঙালি।হিন্দু পরিবারের উচ্চশিক্ষিত সন্তানরা বিদেশে গিয়ে থেকে যাচ্ছেন।বৃদ্ধ মা বাবাদের ঠাঁই হচ্ছে বৃদ্ধ আশ্রম , উচ্চশিক্ষিত বাঙালি র সন্তানরা শুধু।মনি অর্ডার করে কর্তব্য পালন করে। এই ভাবেই কলকাতার অহংকার উজ্জ্বল সোনালী অতীত শেষ হয়ে যাচ্ছে কলকাতার মানুষ নিজেদের হিন্দু বলতেও ভয় পাচ্ছে। নিজেদের আত্মবিশ্বাস নেই ঘুরে দাঁড়াবার ক্ষমতা নেই অন্য বিশেষ সম্প্রদায়ের কাছে মুখ বুঝে আত্ম সমর্পণ।। প্রতিদিন মার খাচ্ছে।হিন্দু হিসাবে মার খাচ্ছে, আবার দেশের বাঙালি হিসাবেও মার খাচ্ছে। হিন্দু নেতা নেই নেই বাঙালি নেতা যে বাঙালি হিন্দুদের এক উজ্জ্বল ইতিহাস ছিল। আজ শুধু অতীত। সারা দেশ একদিন কলকাতার বুদ্ধিজীবীদের দিকে তাকিয়ে মনে বলে পেতো আজ কলকাতা অন্য রাজ্যের দিকে তাকিয়ে থাকে । ক্রমশ গারিমা হারাচ্ছে।মেরুদণ্ডহীন বাঙালি নেতা তে কলকাতা ভরে গেছে। সব কিছুতে রাজনীতি। যে জাত নিজেদের হিন্দু বলতে লজ্জা বোধ করে , যে জাত নিজের মেয়েকে বাঁচাতে পারে না।সেই জাতের অধপতন কেউ আটকাতে পারবে না। সংবিধানের নামে শপথ গ্রহণ করা এক বাঙালি মুসলিম নেতা মন্ত্রী কলকাতাকে যে ভাবে থ্রেট করে সেই ভয়ে বাঙালিরা হিন্দুরা ভয়ে গর্তে লুকিয়ে গেছে। এবিপি আনন্দ কে ধন্যবাদ কর্ণধার সুমন দে এখন ও হিন্দু পর্যটক দের কথা বলছেন।তথাকথিত ধর্ম নিরপেক্ষ কথা বলেন নি।হিন্দুরা যে টার্গেট সেকথা বিনা সেন্সর করে বলছেন। ভবিষ্যতে বলবে তো। শাসক দল বলতে দেবে তো ?
(বাংলদেশে রবীন্দ্রনাথের বাড়ি অক্ষত আছে)
কোন মন্তব্য নেই