মার্চ শেষ হচ্ছে বিশ্ব জুড়ে তীব্র জল সংকট , এক চতুর্থাংশ মানুষ ভুগছে
অমল গুপ্ত ২৫ মার্চ গুয়াহাটি : বিশ্বের ৮০০ কোটি জনসংখ্যা এক চতুর্থাংশ বিশুদ্ধ পানীয় জলের সংকটে ভুগছে। আগামী ৩০৩০ সালের মধ্যে ভারতে ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে ৭৫ কোটি মানুষ তীব্র জল সংকটে মুখোমুখি হবে।জনসংখ্যা বিস্ফোরণ , আধুনিক সভ্যতা ,জলবায়ু পরিবর্তন তথা জলের অপচয় ,ব্যাপক হারে সবুজ ধ্বংস, এবং মানুষের জীবনচর্চা অত্যধিক লোভ। জল সংকটের অন্যতম কারণ। আরব বিশ্বের কুয়েত লেবানন ইত্যাদি সৌদি আরবে ভূগর্ভের জল দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। ভারতে দক্ষিণ চেন্নাই , তীব্র জল সংকট ।পশ্চিম বঙ্গের রাজধানী কলকাতা অসমের রাজধানী গুয়াহাটি, নগরী ভূগর্ভের জল নেম যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে শয়ে শয়ে বে আইনি ভবন , অধিকাংশ ভূগর্ভে জল উত্তলন করে পানীয় জলের সমস্যা মিটিয়ে থাকে। ভূগর্ভের জল ব্যবহার করার উপর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। উত্তরপূর্ব মধ্য অসমে রেল শহর লম ডিং ঘুরে এলাম সেখানে ইতিমধ্যে জল সংকট শুরু হয়ে গেছে। দার্জিলিং সিকিম।ইত্যাদি পাহাড়ি অঞ্চলে ভূগর্ভের জলের উৎস শুকিয়ে যাচ্ছে। কলকাতা ,কহিমা, ইম্ফল , শিলচর, আইজল সব পাহাড়ি ও সমতলের শহর জলের জন্যে হাহাকার ,।কোনো সুরাহা নেই।দেশের নদনদী খালবিল সব শুকিয়ে হচ্ছে।চেন্নাই তামিলনাড়ু তে এক সবুজ পাহাড় কয়েকটি নদী শুকিয়ে গেছে। জলের উৎস গাছ সবুজ, পাহাড় আর অক্সিজেন আজকাল মানুষ আর গাছ লাগান না গাছ কেটে।জমিতে নয় বাড়ির ড্রয়িং রুমের শোভা বৃদ্ধির জন্যে টবে ফুল গাছ লাগা তে দেখা যায়। সরকার সড়ক নির্মাণের নামে টানেল নির্মাণের নামে লাখ লাখ গাছ কাটছে। পরিকল্পনার অভাব। সিমলা গ্যাংটক , উত্তরাখণ্ডের বিভিন্ন শহর এর ভুগর্ভের মাটি আলগা হয়ে গেছে। পরিবেশ প্রকৃতি পাহাড় নদনদী আকাশ সব দূষিত ।সর্বত্র দূষণ।আকাশ বাতাস লাখ লাখ গাড়ি র কার্বন বিষে আচ্ছন্ন।মানুষ নিশ্বাস নিতে পারছে না।লাখ লাখ প্লাস্টিক মাইক্র গুড়ো শরীরে অবাধে প্রবেশ করছে।প্লাস্টিক মুক্ত দূষণ মুক্ত অঙ্গীকারের সরকারের সাংসদদের আবার বেতন ভাতা বহুগুণ বেড়ে গেল।সাংসদ আলো করে বসবেন বাইরে কালো অন্ধকার।
কোন মন্তব্য নেই