মুর্শিদাবাদ সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্র
সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্র
মৌমিতা দাস :কান্দি
সীমান্তের ডোমকল, জলঙ্গি, রানিনগর, ইসলামপুর ও সাগরপাড়া থানা এলাকায় জানুয়ারি মাস থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত তেরোটি জায়গায় একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা উদ্ধার হয়েছে।
ডোমকল মহকুমার তিনটি ব্লক জুড়ে ৩০ কিমি সীমান্ত। বাংলাদেশের রাজশাহি জেলার বড় একটা অংশ এবং কুষ্টিয়ার কিছু অংশ জুড়ে আছে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে।
এর মধ্যে প্রায় ২৩ থেকে ২৪ কিমি সীমান্ত ভাগাভাগি হয়েছে পদ্মা নদী বা তার পাড় লাগোয়া এলাকা দিয়ে।
কিছু কিছু এলাকায় স্থল সীমান্ত থাকলেও তার কয়েক কিমির মধ্যেই পদ্মা বা তার শাখা নদীর দেখা মেলে।
৩০ কিমি এই সীমান্তের মধ্যে রানিনগর সীমান্তে মেরে কেটে সাড়ে তিন কিমি এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার সাগরপাড়ায়।
কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ হয়েছে। বাকিটা পুরোপুরি খোলা সীমান্তে। আলোর ব্যবস্থাও নেই কাঁটাতার বিহীন এলাকায়।
বিএসএফ-এর এক কর্তা
সীমান্ত খোলা থাকলে পাচারকারীরা চেষ্টা চালাবে এটা ঠিক। তবে এক দিকে যেমন বিএসএফ টহলদারি চালাচ্ছে অন্য দিকে পুলিশও কড়া নজর রাখছে সীমান্তে। কড়া নজরদারির ফলেই উদ্ধার হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র।
এক পুলিশ কর্তা
পুলিশ ভাল কাজ করছে বলেই আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে।আর সীমান্তের বিষয়টি বিএসএফ ভাল বলতে পারবে।
সৌমিক হোসেন, বিধায়ক, রানিনগর
সীমান্তে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। পাশাপাশি পুলিশের তংপরতা বাড়ার ফলে অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। ডোমকল সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্রের ঝনঝনানি নতুন কিছু নয়।
কোন মন্তব্য নেই