বাংলদেশে সন্ন্যাসী ,আইনজীবী ,অধ্যাপক ,সংবাদিক সাধারণ মানুষের জীবন সম্পত্তির নিরাপত্তা নেই
অমল গুপ্ত , কলকাতা : বাংলদেশে গনতন্ত্রের উপর হামলা চলছে ,গনতন্ত্রকে প্রহার করা হচ্ছে। বাংলাদেশ কে স্বাধীন করতে ৩০ লাখ হিন্দু মুসলিমের রক্ত ঝরেছিল।সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু জনগোষ্ঠীর, প্রায় ২ লাখ হিন্দু মহিলা ধর্ষিত হয়েছিল বলে বাংলাদেশের বেতার, টিভি সূত্র দাবী করেছে। ১০ কোটির বেশি হিন্দু ছিল আজ ৮ শতাংশের নিচে চলে এসেছে ,১৭ হাজার ভারতীয় সেনা প্রাণ দিয়েছিল।। কলকাতার বাবু, জমিদার, রাজাদের কয়েক হাজার প্রাসাদ বিশাল বিশাল পুকুর জমি পরিত্যক্ত অবস্থায় সেদেশে পড়ে আছে । কলকাতার বাবুরা বাংলদেশে সেই সোনালী অতীত ভুলে নিজেদের বিবেক মানবতা বিসর্জন দিয়েছে ।কোন প্রতিবাদ নেই।। বাংলদেশে অন্তবর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনিস সর্ব দলীয় দলের বৈঠকে বলেন তাদের দেশে হিন্দু নির্যাতন হচ্ছে না। ভুল তথ্য দিচ্ছে মিডিয়া । ওপারে অত্যাচারিত হিন্দুরা কাঁদছে এপারে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা মানবতা মনুষত্ব সব বিসর্জন দিয়ে মেরুদন্ড কে আবর্জনা তে ফেলে দিচ্ছে।ইউনূস সরকার ক্ষমতায় বসে ১৭৪ জঙ্গিকে জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আগরতলা কলকাতার দূতাবাসের অফিসারদের ডেকে পাঠানো হয়েছে বলে এবিপি আনন্দ সূত্রে জানা গেছে। ইসকনের ধর্মগুরু চিম্ময় কৃষ্ণ আজ ১২ দিন জেলে বন্দি আছেন। ১৭০ জন আইন জীবি তার জামিনের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। সেই অপরাধে তাদের বাড়ি তে হামলা করা হয়েছে। কলকাতা এবিপি আনন্দ প্রধান সুমন দে,হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে লাগাতার রিপোর্ট করছেন সেই অপরাধে বাংলদেশে কলকাতার জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল এবিপি বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে । কার্তিক মহারাজ হুমকি দিয়ে বলেন ভারত যদি আলু পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেন তবে কি হবে? তিনি প্রশ্ন তোলেন প্রধান মন্ত্রী কেন চুপ করে আছেন। ঢাকা মুজিবর রহমান কলেজের হিন্দু অধ্যাপকদের মেরে মেরে হত্যা করা হচ্ছে।ইউনিস সায়েব কিছু দেখতে পারছেন না।
কোন মন্তব্য নেই