দেশের অধিকাংশ শিল্পপতি দুর্নীতিপরায়ণ ব্যতিক্রম ছিলেন রতন টাটা
অমল গুপ্ত ,কোলকাতা,: টাটা ইন্ডাস্ট্রিজের সাম্মানিক চেয়ারম্যান রতন টাটা কে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল আম্বানি গ্রুপ , আদানি গ্রুপ থেকে আপনার সম্পদের পরিমাণ কম কেন টাটা র জবাব ছিল তিনি শিল্পপতি বাকিরা ব্যবসা করেন
আরও বলেছিলেন ।দেশের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি নয় দেশের মানুষের সুখের জন্যে নিরলস ভাবে কাজ করেন। এক পরিসংখ্যান বলছে আম্বাণীদের সম্পদের পরিমাণ৯৬ বিলিয়ন টাকা ,আদবানি দের ১০১ বিলিয়ন আর রতন টাটা সমাজের সার্বিক কল্যাণে দান করেন ১০৩ বিলিয়ন টাকা। বিশ্বে ১০০ টি দেশে টাটা র ব্যবসা ছড়িয়ে আছে। মানুষের দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করা প্রতিটি সামগ্রী গুণমান বজায় রেখে টাটা গোষ্ঠী উৎপাদন করে ।টাটা লবণ ,টাটা চা ,টাটা গাড়ি কি নেই ? সব আছে। টাটা একমাত্র ভারতপ্রেমী শিল্পপতি তার আয়ের ৬৫ শতাংশ দান করে দিয়েছেন। একমাত্র তিনিই দেশের পথ কুকুর বিড়াল দের জন্যে হাসপাতাল গড়ে দিয়েছেন তার প্রিয় কুকুর গোয়া তার মরদেহ আঁকড়ে বসে ছিল।অনেক চেষ্টার পর সরিয়ে নেওয়া হয়। দেশের বাকি শিল্পপতি ব্যবসায়ীরা কোটিকোটি টাকা মুনাফা লুটছে । কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে মেয়ের বিয়ে দিচ্ছেন। এক ব্যবসায়ী দেশের সবুজ জঙ্গল সাফ করে দিচ্ছে। দেশের সম্পত্তি লুট করে বিদেশে পালাচ্ছে। আর দেশের রত্ন রতন টাটা সারা বিশ্বের চোখে সম্মান আর মর্যাদা পেয়েছিলেন। অভিনেত্রী সিমি অগ্রাবাল সঙ্গে বিবাহ হওয়ার সঙ্গে রতন টাটা র কোনো কারণে বাস্তবায়িত হয়নি। সেই শিল্পপতি অবিবাহিত অবস্থায় থেকে যান।তিনি প্রতিটি ক্ষেত্রে সঞ্চিত সম্পদ দান করে গেছেন। দেশের নতুন সংসদ ভবন সহ বহু ভবন পরম্পরা মেনে গড়ে দিয়েছেন। সেখানে কাট মনি ,কমিশন ছিল না। তিনি ব্যবসায়ী ছিলেন না। ছিলেন বিশিষ্ট শিল্প পতি উজ্জ্বল ভাব মূর্তি। টাটা গ্রুপ এ ব্র্যান্ড সারা বিশ্বে মর্যাদা লাভ করেছে।
কোন মন্তব্য নেই