Header Ads

পশ্চিমবঙ্গে কোনো মানুষ ডাক্তার হত্যার বিচার চাইলেই গ্রেফতার করা হচ্ছে

নয়া ঠাহর ,কোলকাতা : পশ্চিমবঙ্গে দুর্গা পুজো চলছে  এই উৎসবের মুহূর্ত  কোনো মানুষ অভযার বিচার চাই বলে  আন্দোলন করলে গ্রেফতার করছে কলকাতার পুলিশ। গতকাল , কয়েকজন যুবক কে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভযার বিচার চেয়ে তার মা বাবা সোদপুর অবস্থান ধর্মঘট করছেন।১০ দাবিতে রাজ্যের জুনিয়র ডাক্তাররা  ৫৫দিনের বেশি আন্দোলন  চালাচ্ছে।তাদের মধ্যে কয়েকজন আমরণ অনশন শুরু করেছেন।১০০ ঘণ্টা অনশনের ফলে কয়েকজন জুনিয়র ডাক্তারের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। ডাক্তার অনিকেত  মাহাতো কে হাসপাতালের আই সি ইউ তে ভর্তি করা হয়েছে। প্রসঙ্গত বাংলার প্রত্যেকটি মেডিক্যাল কলেজ আর প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ গুলিতে মোটা অঙ্ক দিয়ে ভর্তি করতে হচ্ছে।আর মেডিক্যাল কলেজ গুলিতে থ্রেট কালচার  চলছে।বেসরকারি বিএড কলেজ গুলি ভয়ানক অবস্থা  প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা থেকে প্রতি ক্ষেত্রে মোটা অঙ্ক নেয়ার অভিযোগ আছে।কোনো প্রতিকার নেই।জুনিয়র ডাক্তাররা এই ব্যাপক দূর্নীতি নির্মূল করার দাবিতে লাগাতার আন্দোলন  করে যাচ্ছে।   একজন তৃনমূল  বিধায়ক বিবেকের তাড়নায় জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান ধর্মঘট যোগ বাকি বিধায়ক দলীয়  সাংসদ রা প্রতিবাদ করার সাহস নেই, মেরুদন্ড হারিয়ে ফেলেছে। গত ৯ আগস্ট সরকারি হাসপাতালের ঘেরা টোপ  এ পড়ুয়া ডাক্তারকে দুষ্কৃতী।  ধর্ষণ করে হত্যা করে।কিন্তু সে শাসক দল নেতা মন্ত্রীরা  পদ যাওয়ার ভয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে। ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল এসোসিয়েশন   সর্বভারতীয় সভাপতি আজ অনশন মঞ্চে উপস্থিত হয়েছেন। শাসক  দলের তথাকথিত এক মুখপাত্র   যা খুশি বলে  বলছেন।দলের এক শিক্ষিত মুখপাত্র পর্যন্ত নেই। বিচার চাওয়ার  অভিযোগ যে ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল  তাদের অষ্টমীর সন্ধ্যা   আজ হাইকোর্ট  তাদের মুক্তি দেন।বিচারপতি  শম্পা সরকার এই মুক্তির নির্দেশ দেন। বলেন যুবক ঘৃণা ছড়ানোর মত  কোনো অপরাধ করেন নি।পুলিশ দাবি করেছিল তিনজন পুলিশ আহত হয়েছে। বিচারপতি  কে জানানো হয় আহত পুলিশ তিনজনকে চিকিৎসার জন্যে হজমের ঔষধ দেওয়া হয়।বিচারপতি বলেছেন স্লোগান দেওয়া অপরাধ নয়।  






  











কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.