Header Ads

বাংলাদেশের সাধুসন্তরা ৫৩ বছর পর জেগেছে সনাতনী হিন্দুদের বিরুদ্ধে লাগাতার আক্রমণ জেহাদ ঘোষণা

অমল গুপ্ত ,কোলকাতা : বাংলাশের  সনাতনী হিন্দুদের বৃহত্তম উৎসব দুর্গাপুজোর সময়  একাংশ বাংলাদেশী দুষ্কৃতী লাগাতার হামলা চালাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস কে দুষ্কৃতীরা পাত্তা দিচ্ছে না।মায়ের মূর্তি ভাঙ্গা চলছেই। শেখ হাসিনা থাকলে কিছু হলেও ব্যাবস্থা নিতেন। ভারত প্রেমী তথাকথিত রাজনীতিক দল সংগঠন গুলি ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ পড়ে  সনাতনী হিন্দু  দের উপর নির্যাতন   বন্ধ করতে পারছে না।  জামাত সহ ভারত বিরোধী দল সংগঠন গুলি সনাতনী হিন্দুদের  মন্দির  পুজো  মণ্ডপ ভাঙ্গছে ইউনূস সায়েব  দের ঘুম ভাঙছে না। বিস্ময় কর ভাবে চুপ। গতকাল শহীদ ময়দানে সাধু দের বিশাল সমাবেশ  এ শ্রীমৎ চিন্ময় মহারাজ   ভাষণ দিয়ে বলেন ৫৩ বছর পর     ধরে বাংলাদেশের  সাধুরা চুপ ছিল।আর  থাকবে না। জানান বাংলাদেশের  মুক্তি  যুদ্ধে  ৩০লাখ  সনাতনী হিন্দু প্রাণ দিয়েছে। ৩ লাখ নির্যাতিত হয়েছে।  ১৯৭৩,১৯১২ ,১৯২১ ,২০২১ ইত্যাদি সালে  বাংলদেশে  সনাতনী হিন্দুদের  লাগাতার হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বলেন  ধর্মনিরপেক্ষ নীতিকে কড়া আক্রমণ করে চিন্ময় মহারাজ বলেন এই নীতি  এই নীতির মুখোশ পড়ে  শুধু এক জাতি হিন্দুদের উপর লাগাতার আক্রমণ করা হচ্ছে। বলেন বাঙালিদের   আবেগের উৎসব  দুর্গা পুজো মণ্ডপ ভাঙ্গা অব্যাহত আছে।বিরাম নেই। বাংলাদেশের প্রতিজন নাগরিক কে একজোট ভাবে  দুর্গা মণ্ডপ পাহারা দিয়ে রক্ষা করার আহবান জানান।পুজোর পর আরো বিশাল সভা  আহবান করা হবে।অভিযোগ করেন বাংলাদেশের কোন সরকার বাঙালি সনাতনী হিন্দুদের  জীবন সম্পত্তির নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারেন নি। বর্তমান ইউনূস সরকারের আমলে পুজো মন্ডপে হামলা  আরো বেড়েছে।  বাঙালিদের জীবন সম্পত্তির নিরাপত্তা নেই। মৌলবাদী জেহাদি মুসলিমদের বাদ দিয়ে  সাধারণ মুসলিমদের সঙ্গে মিলে মিশে  সনাতনী হিন্দুদের নতুন বাংলদেশে গঠনের ডাক দেন  চিন্ময় মহারাজ।  তিনি একবার ও বাংলাদেশের  সনাতনী হিন্দুদের  ভারতে চলে যাবার কথা  বলেন নি ।তিনি বাংলাদেশে র নাগরিক হিসাবে মিলে মিশে  স্থায়ী ভাবে থেকে     কল্যাণকামী রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টা করেন  ।  ভারতে তথাকথিত ধর্ম নিরপেক্ষ   নীতি   হিন্দুদের ক্ষতি করছে।  একপক্ষীয় ভাবে হিন্দুদের  উপর আক্রমণ করে  ধর্ম নিরপেক্ষতার মুখোশ পরা হচ্ছে।







কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.