Header Ads

প্রাচীন বাঙালির সূত্র খুঁজেই ধ্রুপদী স্বীকৃতি এল বাংলার

প্রাচীন বাঙালির সূত্র খুঁজেই ধ্রুপদী স্বীকৃতি এল বাংলার 
মৌমিতা দাস

 ২২০০ পৃষ্ঠা। বাংলা ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষা আখ্যা দিয়ে তৈরি দাবিপত্রটি কৃশ নয়। ধপদী ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়া বেশির ভাগ ভাষার দাবিপত্রের থেকেই তা কলেবরে বৃহং বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। রসগোল্লার মতো বাংলা ভাষা নিয়েও বঙ্গ-ওড়িশা দ্বৈরথ সৃষ্টির সম্ভাবনা ছিল যা এড়িয়ে যান রাজ্যের গবেষকেরা।
    প্রসঙ্গত বছর দশেক আগেই ১১৯ পাতার দাবিপত্র পেশ করে ওড়িয়া ভাষা যে স্বীকৃতি পায় তাতে চর্যাগীতিক ওড়িশা বলে দাবি করছে সংশ্লিষ্ট মহল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী লেখা প্রাচীন গ্ৰন্থের নামও পাল্টে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বিতর্কে না- ঢুকে বাংলা ভাষার দাবি মেলে ধরা গবেষকেরা বাংলা ভাষার প্রাচীনত্ব নিয়ে অনুসন্ধানের গভীরেই ডুব দিয়েছেন।
   রাজ্য উচ্চ শিক্ষা দফতরের অধীনে ইনস্টিটিউট অব ল্যাঙ্গুয়েজ স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ এর তৈরি দাবিপত্রটি জানুয়ারিতে তৈরি দাবিপত্রটি জানুয়ারিতে তৈরি হয়। রাজ্য সরকারের তরফে তা কেন্দ্রেয় সংস্কৃতি মন্ত্রক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
  এবং সাহিত্য আকাদেমির কাছে পেশ করা হয়। নিয়ম মেনে রাজ্য সরকারের তরফে কেন্দ্রের কাছে আর্জি এবং কেন্দ্রের মন্ত্রিসভায় সায় এই ভাবেই স্বীকৃতি আসে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.