দিল্লী থেকে কলকাতা সর্বত্র মোমবাতি মিছিল রাত জাগলো নারীরা , স্বাস্থ্য ব্যবস্থা তে ঘুন ধরেছে
অমল গুপ্ত ,কোলকাতা কোলকাতা আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের সেমিনার হলে গত ৯আগস্ট ডাক্তারদের সুনিশ্চিত নিরাপত্তা ঘেরাটোপের মধ্যে দ্বিতীয় বর্ষের ডাক্তার পড়ুয়া কে নির্মম ভাবে খুন করে ধর্ষণ করা হয়। প্রতিবাদে সারা দেশ ফুসছে। এই হত্যার ঘটনার অপর নানা ঘটনা বাইরে আসছে উত্তরবঙ্গ ,কল্যানী ,বর্ধমান সাগর দত্ত মেডিক্যাল ইত্যাদি মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারদের উৎকোচের বিনিময়ে পাশ করিয়ে দেওয়া হয়। কলকাতা সহ রাজ্যের অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজ বিশাল সিন্ডিকেট , র্যাকেট ,সেক্স, মাদক চক্র সক্রিয়। অসৎ পথে ডাক্তার পদে বসছে যা সমাজের বিরাট ক্ষতি।একজন ও প্রকৃত ডাক্তার হতে পারছে না। কলকাতা আর জি কর দেখিয়ে দিল ডাক্তার দের দূর্নীতি কোন পর্যায়ে যেতে পারে। মৃতদেহ রাখার মর্গে লাশের ব্যবসা,মেডিক্যাল বর্জ্য পাচার , উৎকোচ বিনিময়ে পড়ুয়া ডাক্তারদেরপাশ করিয়ে দেন ।অপসারিত সুপার সন্দীপ ঘোষ পড়ুয়া ডাক্তারদের বরাদ্দ লাখ লাখ টাকা দলীয় কর্মীদের দিতেন। মেডিক্যাল কাউন্সিল ব্যাপকহারে দূর্নীতি করেছে।পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসা ব্যবস্থার ঘুন ধরে গেছে।সব সরকারি বিভাগ দূর্নীতি গ্রাস করেছে।শিক্ষা বিভাগ, স্বাস্থ্য বিভাগ সহ অধিকাংশ বিভাগ দুর্নীতিগ্রস্থ বিভাগ।আর জি করে প্রমাণ লোপাট করতে গিয়ে বাংলা কে দেখিয়ে দিল। বাঙালি র আজ কোথায় যাচ্ছে।মূল্যবোধ হীন, অসৎ প্রকৃতির অর্থের জন্যে বাঙালি সব নোংরা কাজ করতে পারে। দেশের মধ্যে বাঙালি সব থেকে পিছিয়ে। সব রাজ্যে মার খাচ্ছে।রাজ্যে সৎ ভাবমূর্তির মূল্যবোধ থাকা নেতা নেই।যাকে বিশ্বাস করা যেতে ।আস্থা রাখা যেতে পারে নির্যাতিত বাবা, মা, কাকিমা সাংবাদিকদের কাছে গুরুতর অভিযোগ করেছে নিহত ডাক্তার এর মৃতদেহ পুলিশ আটকায়, অর্থ দিতে চায় , , প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করে পুলিশ। বাড়িতে ৩০০ ,৪০০ পুলিশ ঘিরে রাখে মৃতদেহ কে। শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহ করতে বাধ্য করায়। দাহ খরচ কে দিয়েছে জানানো হয়নি। গতকাল রাতে আন্দোলনকারীদের উপর মাথাভাঙ্গা তে আক্রমণ করে তৃনমূল নেতারা। উই ওয়ান্ট জাস্টিস লেখা মুছে ফেলা হয়। প্রতিবাদে সবাই সরব হয়েছে। ন হত ডাক্তারের মা ,বাবা, কাকিমা এবিপি আনন্দ কে এই সব গুরুতর অভিযোগ করেন।
কোন মন্তব্য নেই