বাঙালি র প্রাণের উৎসব দুর্গাপূজা আসন্ন ,দুর্গার মেয়ে বিচার পেলেন না
অমল গুপ্ত ,কান্দি জেল রোড ,মুর্শিদাবাদ: সাংসদ জহর সরকার পদত্যাগ করে প্রমাণ করে দিলেন তার মেরুদন্ড আছে । পশ্চিমবঙ্গের প্রতি স্তরে ব্যাপক দূর্নীতি ,কেলেঙ্কারি , সিন্ডিকেট নিয়ে চোখে আঙুল তুলে দেখিয়ে দেন।এই সরকারের হাসপতালে নিরাপত্তার ঘেরা টপে নিজেদের পড়ুয়া ডাক্তার কে দুষ্কৃতী চক্র ছিঁড়ে খেল দেহকে রক্তাত্ব করলো বিচার পেলো না। রাজ্যের শাসক দলের জন প্রতিনিধিরা বিস্ময়কর ভাবে চুপ। প্রতিবাদ করার মেরুদন্ড খানা হারিয়ে ফেলেছে। একমাত্র সাংসদ জহর সরকার সেই দুষ্ট চক্রের দিকে আঙুল তুলে দেখিয়ে দিলেন তার মেরুদন্ড আছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যে চুক্তি ভিত্তিক হাসপাতালের অস্থায়ী কর্মী নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারছে না। কলকাতা হাইকোর্ট অভিযোগ করেছিল রাজ্যে পূর প্রশাসন থেকে শুরু করে অধিকাংশ ক্ষেত্রে চুক্তি ভিত্তিক কর্মী দিয়ে চালানো হচ্ছে। আন্দোলন কারী জুনিয়র ডাক্তার দের একাংশ নেতা বাইরের যুবক যাদের মেরুদন্ড আছে। বাঙালি দের মেরুদন্ড কবেই দুর্বল রুগ্ন হয়ে গেছে।এবার মেরুদণ্ডহীন কলকাতার বাবুরা পুজোয় রাজ্যে ছাড়ার জন্যে ইতিমধ্যে টিকিট বুক করে ফেলেছে। রাজ্যে থাকলে "উই ওয়ান্ট জাস্টিস" বলে দাবি করে পথে নামতে হবে ,রাস্তায় ধূলো বালি কি দরকার রাজ্যে থাকা! বাইরের রাজ্যে বা বিদেশে গিয়ে নিশ্চিন্তে বোতল খোলা যাবে। পুজোর পর ফিরে এলেই হবে। তখন আন্দোলন হয়তো ফিকে হয়ে যাবে।সংবাদিক বন্ধু তরুণ চক্রবর্তী তার প্রতিবেদনে বলেছেন রাজ্যে এবার সব টিকিট বুক হয়ে গেছে। কলকাতার বিশিষ্ট ডাক্তার থেকে আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকা বাবুরা সব বিদেশ সফরে যাবেন। বোনের হত্যার বিচার তাদের চাইনা। নিজেদের স্বার্থের গণ্ডি ছেড়ে বেরোতে চাই না নয়।নির্যাতিতা মা ,বাবা আবার অভিযোগ করেছেন তাদের মেয়েকে গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। পুলিশ প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করছে।রাজ্যের একজন জোকার সাংসদ ,একজন মরচে পড়া সাংসদ আন্দোলনকারীদের যা খুশি বলছেন। অরিজিৎ সিংহ এর মত বিশ্ব বিখ্যাত গায়ক কে অপমান পর্যন্ত করছেন। আন্দোলনকারীদের অংশগ্রহণকারী মহিলাদের মদখোর বলতে ইতস্তত বোধ করছেন না। এমনই সব জনপ্রতিনিধি ।
কোন মন্তব্য নেই