বাংলাদেশে সেনা প্রধান ওয়াকার উজ জামান ৪৮ঘণ্টা সময় দিলেও বাঙালি হিন্দুদের উপর অত্যাচার চলছেই
অমল গুপ্ত ,কোলকাতা :বাংলাদেশ জ্বলছে ?,পাশে কেউ নেই। কয়েকজন মুসলিম অত্যাচারিত হলে মুসলিম বিশ্বে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।প্রতিবেশী "বন্ধু রাষ্ট্র "বাংলদেশে শয়ে শয়ে ঘর বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে মন্দির উপাসনা পবিত্র স্থল পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তখন দেশের মুসলিম সমাজ বিস্ময়কর ভাবে চুপ।কোথায় গেল আমেরিকা কেন্দ্রিক মুসলিম বিশ্ব? কোনো প্রতিবাদ নেই।বাংলার প্রগতিশীল মুসলিমদের প্রতিবাদ কোথায়? বাংলায় কিছু হলে তথাকথিত বাঙালি নেতা গোবিন্দ প্রামাণিক বক বক করেন এখন চুপ। কেন ।তিনি বলছেন কিছুই হয়নি। এবিপি নিউজ জানাচ্ছে উত্তরবঙ্গ জলপাইগুড়ি সীমান্তে ১২০০ বেশি হিন্দু সম্প্রয়াদের মানুষ পশ্চিমবঙ্গে ঢোকার চেষ্টা করছে। দাবী উঠেছে এখন সিএ এ ,কায়েম করতে হবে। বাংলাদেশ, পাকিস্থান, আফগানিস্থান থেকে অত্যাচারিত হয়ে আসা হিন্দু জনগোষ্ঠীকে ভারতের নাগরিকত্বের সুযোগ দিতে হবে। জলপাইগুড়ি বিরুবাড়ি অঞ্চলে কাঁটাতারের ওপারে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশী অপেক্ষা করছে। সদ্য প্রাক্তন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় গতকাল দাবী করেন হাসিনা আবার ফিরবেন। অরাজকতা বন্ধ হবে।বাংলদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার চলছে মন্দির ,উপাসনা স্থল ভাংচুর চলছে পাহারায় পুলিশ ,সেনা নেই। থানা পুলিশ এগিয়ে আসছে না। সেনা বাহিনী চুপ। এই অবস্থায় হিন্দুদের বাঁচাতে ভারতের হস্তক্ষেপ চাইছে অনেকে। জামাত ,পাকিস্থান পন্থী দুষ্কৃতীরা লাগাতার আক্রমণ চালাচ্ছে বলে অভ যোগ আসছে । অন্তবর্তী সরকারের প্রধান নোবেল জয়ী মহম্মদ ইউনূস আজ মন্ত্রগুপ্তির শপথ নেবেন।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে তো সেদিকেই বিশ্ব তাকিয়ে আছে। মহম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে হিংসা বন্ধের কাতর আহবান জানান।অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বাংলদেশে নির্যাতিত হিন্দু জনগোষ্ঠির ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।গতকাল বলেন সীমান্ত সুরক্ষা সাংবিধানিক অধিকার।
কোন মন্তব্য নেই