অসমে উজানে র সঙ্গে নিম্ন অসমে র লড়াই জারি
অমল গুপ্ত ,কোলকাতা : উজানে বঙ্গীয় মুসলিম জনগোষ্ঠীর স্থায়ী ভাবে বসবাস ছিলনা।উজানে নিজস্ব সংস্কৃতি কৃষ্টি ছিল।প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ এর অঞ্চল শিক্ষিতের হার বেশি। অধিকাংশ যুবক যুবতী উচ্চ শিক্ষার জন্যে নানা পেশা নিতে বিদেশে পারি জমিয়েছে।বিশাল এলাকা জুড়ে বাড়িতে একা বৃদ্ধ বৃদ্ধা। সন্তানসন্ততি বিদেশে । একা বাড়ীতে দেখাশুনার লোকের প্রয়োজন। সেই শূন্য স্থান পূরণ করতে বাড়ীর রাখাল বা দেখভাল করার জন্যে নিম্ন অসমের একাংশ গরীব মুসলিম উজানে পারি জমায়। এক শূন্যস্থান পূরণ করতে বহু শূন্য স্থান পূরণে হাজির নিম্ন অসম।উজানের বিশিষ্ট সাংবাদিক ভাস্করজ্যোতি ভূঁইঞা
এই শূন্য স্থান পূরণের বাস্তব গল্প শুনিয়ে ছিলেন । সেই শূন্য স্থান পূরণ করে স্থায়ী ভাবে বসবাসের সব শযোগ গুছিয়ে নিয়ে আজ উজানের মানুষকে হুমকি দিচ্ছে মাছ পাঠাবো না।অসম মানুষ কর্মবিমুখ কায়িক পরিশ্রম করতে চাইনা। উজানের মধ্যবিত্ত শ্রেনীর মানুষ মাঠে ঘাটে কাজ করেনা।সেই সুযোগ0ppppppppppp0pp নিচ্ছে প্রচণ্ড পরিশ্রমী কর্ম সংস্কৃতি থাকা মুসলিম জনগোষ্ঠির মানুষ। অসম এর কৃষি জমি বঙ্গীয় মুসলিমদের দখলে মাছ, ডিম , মুরগি ,ছাগল বগরি সব জায়গাতে মুসলিমদের নিয়ন্ত্রণে। আপনি খারু পেটিয়া বরপেটা অঞ্চলে গিয়ে দেখুন।কি হারে সবুজ শাকসবজিতে ভরে গেছে।প্রতি দোকানে রাসায়নিক সার ।সব সবুজ সবজিতে মেশানো হয়। আর নিজেরা অল্প খেতি করে সেখানে রাসায়নিক দার মেশান হয়না।গুয়াহাটি সিটির মানুষ বিষাক্ত রাসায়নিক মেশানো সবুজ সবজি , ইউরিয়া মেশানো মাছ মুড়ি ।ইনজেকশন দেওয়া বয়লার , ভেজাল খাসি মাংস খাচ্ছেন।কোনো প্রতিবাদ নেই। নিজেরা কাজ করবো না পরের উপর নির্ভর করলে বিপদ আসবেই।পার্নিভরশীল জাতি হিসাবে বেঁচে থাকতে হবে। মূখ্যমন্ত্রী আজ বিধানসভায় হাত গুটিয়ে উজানের বিরুদ্ধে যে বক্তব্য রাখলেন।। একেবারে ভিত্তিহীন নয়। তবে চ্যারিটি বিগেন্স এট হোম মনে রাখতে হবে।মূখ্যমন্ত্রী আজ খিলিনজিয়া দের জন্যে ৯০ শতাংশ চাকরী সংরক্ষণ ঘোষণা ঠিক হল কি ভেবে দেখবেন। অসম ৬০ ,৭০, ৮০বছর ধরে বসবাস করা বাঙালি হিন্দু মুসলিম সহ অন্য র সব অধিকার থেকে বঞ্চিত থাকবে
।
কোন মন্তব্য নেই