বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা সরকার ফটো তুলে চিহ্নিত করে ছাত্র ছাত্রী নেতাদের পুলিশ গুলি করে মারেন বলে অভিযোগ করেছে বিরোধীরা
অমল গুপ্ত ,কলকাতা:, খুব কষ্ট হচ্ছে নিহত ছাত্র ছাত্রী নেতাদের ছবি গুলো দেখতে।ভিডিও গুলি দেখে মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে। চোখে পানি চলে আসছে।কত মায়ের কোল খালি হয়ে গেল।রাষ্ট্রের পুলিশ ঠান্ডা মাথায় গুলি করে মেরেছে ছাত্রদের ।তারা দেশের শত্রু নন তারা রাজাকার নয়। হাসিনা সরকার তাদের রাজাকার তকমা সেঁটে দিয়েছিল।প্রায় আড়াইশ নি হত ৫০০ বেশি ছাত্র আহত হয়েছেন। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আগেই রায় দিতে পারত।মেধার ভিত্তিতে ৯৩ শতাংশ চাকরী, আগে কেন বলল না।হাতে ৫,৭দিন সময় নিল কেন। এই সময় পুলিশ গুলি চালিয়ে ছাত্রদের নির্মম ভাবে হত্যা করলো। বাংলদেশে কোটা পদ্ধতি আগেই সংস্কার করা উচিত ছিল।ভারতে কোটা পদ্ধতি অবিলম্বে সংস্কারের প্রয়োজন আছে। বাংলাদেশের এই ছাত্র আন্দোলনে আমরা ছাত্র ছাত্রীদের দেশ প্রেম আবেগ আমাদের মুগ্ধ করেছে।সবার মাথায় জাতীয় পতাকা বাঁধা ছিল।মুখে ছিল জাতীয় সঙ্গীত দেশ বিরোধী শব্দ ছিল না। তবে কেন তাদের রাজাকার রাজাকার বলে হাসিনা সরকার অপমান করছিলেন। এই আন্দোলনে ভারত বিরোধী চক্র ঢুকে পড়েছিল। এক ছাত্র আন্দোলন কত বড় শক্তি হতে পারে বাংলাদেশ বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিল।হাসিনা বারবার বলেন আমি ছাত্রদের রাজাকার বলিনি।তবে গুলি চালাবার অর্ডার কে দিয়েছিল?
বলেন মায়ের কোল খালি হয়ে যাক টা আমি চাইনি। মায়ের যন্ত্রনা আমি উপলব্ধি করতে পারি। এই আন্দোলন কাজী নজরুল ইসলাম আর রবীন্দ্র নাথ আর বাংলা দেশকে আবেগে ভাসিয়েছে। বঙ্গের সীমানা প্রাচীর ভেঙে গেছে। মায়ের ভাষা বাংলা ভাষা তো কোনো সীমানা মানেনা। মা কে তো ভাগ করা যায় না। মায়ের মুখের ভাষা তো বাংলা। প্রতিবাদীদের জোরালো কন্ঠ ছিল আমরা বাংলায় গান গায় ,আমরা বাঙালি ।
কোন মন্তব্য নেই