ভারতের গরীব মানুষের রক্ত খাচ্ছে জিও , বৃদ্ধরা কোথায় যাবে?
নয়া ঠাহর , অমল গুপ্ত , দেশের ১৪০ কোটি মানুষের অধিকাংশ মোবাইল ব্যবহার করেন। সেই সুযোগ নিচ্ছে ব্যবসায়িক মানসিকতা সম্পন্ন চিন । ভারতে আলপিন থেকে হাতি সবই উৎপাদন করে। রপ্তানি করে ভারত নির্ভর করে চিনের উপর । দেশের 27 শতাংশ মানুষ দরিদ্র সীমার তলে মানুষ ও মোবাইল ব্যবহার করেন। মোবাইল আবিষ্কার করে বিজ্ঞানী বলেছেন বিরাট ভুল হয়ে গেছে মোবাইল সবার হাতে তুলে দিয়ে।ভাবিনি এই মোবাইল কে খারাপ ভাবে ব্যবহার করা হবে এর ফলে দেশের নৈতিক চরিত্র বিনষ্ট হয়ে গেছে। অবক্ষয় এর চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছিয়ে গেছে। আবিষ্কার করে মন কষ্টে ভুগছেন । সম্ভবত এই মোবাইল ব্যবহারের উপর সীমিত রক্ষা কবচ এর ব্যাবস্থা হতে পারে। দেশের মানুষের চরিত্র নেই, নীতি বোধ নেই। দেশের বহুজাতিক সংস্থা জিও , এয়ারটেল দেশের মানুষের অসাধু চরিত্রে ভাগীদার হয়ে । জুলাই মাস থেকে রিচার্জ রেট দুগুনের বেশি করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে দেশের ১০ শতাংশ ৬০ বছরের উর্দ্ধে মানুষের বেঁচে থাকার সব পথ রুদ্ধ করে দিল। রেল সিনিয়র সিটিজেন দের কনসেসন বাতিল করেছে। জীবনদায়ী ঔষধের দাম বাড়িয়ে দিল নির্বচনে চাঁদা গ্রহণ করা বিজেপি, কংগ্রেস, তৃনমূল কংগ্রেস ইত্যাদি দল গরীবের পেটে লাঠ মারলেন। জরুরি সামগ্রী সবুজ শাক সবজি দাম আকাশ ছুঁয়ে গেছে। নিয়ন্ত্রণ নেই। বয়স্ক গরীব মানুষ গুলি কি স্বাধীন ভারতের নাগরিক নয়।আগামী ১৫আগস্ট স্বাধীনতা দিবসে কি জাতীয় পতাকা তুলবে না? সেই অধিকার কি মোদী সরকার। কেড়ে নিতে চাইছেন?
কোন মন্তব্য নেই