Header Ads

জগন্নাথ, বলভদ্র, সুভদ্রা দুই ভাই এক বোনকে হিন্দু ,মুসলিম বৌদ্ধ, জৈন সবাই পুজো করেন

 অমল গুপ্ত  : দেশের রাজনীতিক দল গুলি প্রাচীন ইতিহাস কে কিং বদন্তি কে উপেক্ষা করে অসাম্প্রদায়িক জগন্নাথ বলভদ্র সুভদ্রা কে  হিন্দুত্ব তাকমা সেঁটে পুজো করে। ১২০০ বছরের প্রাচীন তিন খন্ড কাঠের   দেবতা জগন্নাথ বলভদ্র সুভদ্রা কোনো জাতের ছিল না। প্রান্তিক উপজাতি শবর দের দেবতা।বৌদ্ধ মুসলিম হিন্দু সব জাতিগোষ্ঠীর দেবতা. আদিবাসী শবর দের দেবতা র রথ টানার  দড়ি  তৈরি করেন  ওড়িশা  জেলার সম্বলপুর মুসলিম অধ্যুষিত  গ্রামের গরিব মুসলিম  জনগোষ্ঠীর মানুষ  এক বিপন্ন প্রজাতির গাছের বাকলা দিয়ে এই শক্ত দড়ি তৈরি করা হয়। বাংলাদেশ মুসলিম রাষ্ট্র সেখানে রথ যাত্রা মহা সমারোহে উদযাপন করা হয়। এই প্রতিবেদক একবার চট্টগ্রামের  রথ যাত্রা দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল।  করোনা সংক্রমণের সময় রথ যাত্রা বন্ধ থাকার সময় আফতাব উদ্দিন নামে এক মুসলিম ব্যক্তি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন  বলে কলকাতা টিভি  প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেল।  কৃষ্ণ বর্ণের জগন্নাথ  দেব ছিলেন বৈষ্ণব ধর্মের প্রতি আসক্তি ছিল।তুলসী মালা, তুলসী পাতা, ছাড়া  পুজো সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হয়না। পুরীতে গিয়ে দেখেছি  তুলসী গাছ উপাদানের জন্য পুরী মন্দির কমিটি তুলসী গাছ গাছ উৎপাদন করে। নিজস্ব জমি আছে।  ওড়িশার সব জনগোষ্ঠীর মানুষ  প্রভু জগন্নাথ কে প্রাণের থেকে বেশি ভালবাসে। বিগত করোনা সংক্রমণ কালে রথ যাত্রা বন্ধের প্রস্তাব রাখা হয়েছিল।সুপ্রিম কোর্টে  ভক্তরা আবেদন করেন ভক্তশূন্য রথ যাত্রা  করার   প্রতিশ্রুতি সুপ্রিম কোর্ট মেনে নেন। জগন্নাথ প্রভুকে কালো কাপড়ে  ঢাকা  দিয়ে  মাসীর বাড়ি গুন্ডিচা  রওনা দেয়  রথ। আজ লাখ ।মানুষ পুরী তে ভিড়  করেছে। সেদিন একজন ছিলেন না।ইসকন ৩৫০ টি শহরে ৭০০ জায়গা তে রথ যাত্রা ব্যবস্থা করেছে।





কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.