Header Ads

অধ্যাপক ড: বিষাণ কুমার গুপ্ত র গ্রন্থ বিবর্তনের পথে গোরাবাজার উন্মোচন

নয়া ঠাহর: কান্দি জেল রোড 

মুর্শিদাবাদ চর্চার বৌদ্ধিক পরিমন্ডলে
 সংযুক্ত হলো আর একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা গ্রন্থ " বিবর্তনের পথে গোরাবাজার [ একটি জনপদ]"। গ্রন্থখানি লিখেছেন এই জেলার স্বনামধন্য ইতিহাস গবেষক, আমার শিক্ষক অধ্যাপক ড: বিষাণ কুমার গুপ্ত। 
   গতকাল অর্থাৎ ২৭শে জুলাই সন্ধ্যায় 
    নেপচুন ক্লাব এর আয়োজনে ও ব্যবস্থাপনায় বহরমপুর রবীন্দ্রসদনে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে গ্রন্থটির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করলেন মাননীয় পৌরপিতা শ্রী নাড়ু গোপাল মুখার্জী এবং মুর্শিদাবাদ জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক মাননীয় শ্রী মনঞ্জয় রায়। মঞ্চে আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাননীয় ড: রাজর্ষী চক্রবর্তী, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ মাননীয় খাজিম আহমেদ, বিশিষ্ট শিক্ষক ,লেখক ও সংগঠক মাননীয় শ্রী নির্মল সরকার, বিশিষ্ট চিকিৎসক মাননীয় সুপ্রতীক চক্রবর্তী, বিশিষ্ট চিকিৎসক মাননীয় উজ্জ্বল ভকত এবং গ্রন্থটির প্রকাশক উপসেক প্রকশনার পক্ষথেকে কবি শ্রী তাপস সরখেল। এছাড়াও দর্শকাসনে উপস্থিত ছিলেন বহরমপুর শহরের বিশিষ্ট বিদ্বজ্জনেরা। 
     অধ্যাপক ড: বিষাণ কুমার গুপ্তের গভীর ইতিহাস বীক্ষণ ও দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ এই গ্রন্থটি যে অচিরেই পাঠক মহলে সমাদৃত হবে তা নিশ্চিত ভাবেই অনুমেয়। বিশেষতঃ নব্য প্রজন্মের গবেষক ও আঞ্চলিক ইতিহাস অনুসন্ধিৎসুদের কাছে এই গ্রন্থের বিষয়বস্তু প্রয়োজনীয় পাঠ হয়ে উঠবে বলেই আমার বিশ্বাস। 
   সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনার শেষে আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক বিষাণ কুমার গুপ্তের স্বহস্তে স্বাক্ষরিত গ্রন্থটি উপহার হিসাবে লাভ, আমার বিরাট প্রাপ্তি। আমার প্রণাম নেবেন স্যার। 
   আর শেষে আরও একবার ধন্যবাদ স্নেহাশীষ দাস, বোধাদিত্য সরকার সহ নেপচুন ক্লাবের সকলকে এমন একটি স্মরণীয় সন্ধ্যা উপহার দেওয়ার জন্য।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.