Header Ads

বাংলাদেশে ছাত্র হত্যা বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি

বাংলাদেশে ছাত্রহত্যার বিচার বিভাগীয় তদন্ত 

চাকরিতে কোটা সংরক্ষণের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে বলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানালেন মঙ্গলবারে ছাত্র সংঘর্ষ এবং হতাহাতের ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্ত হবে। মঙ্গলবার গভীর রাতেই শিক্ষা দফতর ঢাকা রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রামসহ বিশ্ববিদ্যালয় গুলি বন্ধের কথা জানিয়ে বুধবারের মধ্যে ছাত্রবাসগুলি খালি করে দেওয়ার ঘোষণা করে। ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, রংপুরে, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর এবং শহরের সব গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় শান্তিরক্ষার জন্য পুলিশের পাশাপাশি আধাসামরিক বাহিনী বিজিবি সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। তার মধ্যেই এ দিন বরিশাল  মাহাদিপুর -সহ বেশ কয়েক জায়গায় অবরোধকারী ছাত্রদের সঙ্গে পুলিশ ও আধা সেনাদের সেনার কয়েক দফায় সংঘর্ষ  হয়েছে।
   সোমবার ঢাকা ও কয়েকটি জায়গায় সরকারপন্থী বাংলাদেশ ছাত্র লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংকরণ বিরোধী আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে ৩০০-র  ওপরে ছাত্র জখম হন। বুধবার সেই সংঘর্ষ কার্যায় কার্যত গোটা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ায় ৬  জন ছাত্র নিহত হয়। ভাঙচুর ও লুটপাট হয় বেশ কিছু ছাত্রবাসে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় একের পর এক যানবাহন আগুন লাগানোর ঘটনা ঘটে। বুধবার সন্ধ্যায় জাতিয় উদ্দেশ্যে ভাষণে  প্রধানমন্ত্রী হাসিনা নিহিত ছাত্রদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেন আমি দ্ব্যর্থহীন ভাবে ঘোষণা করছি। যারা হত্যাকান্ডে লুটপাট ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়েছে এরা  যেই হোক না কেন উপযুক্ত শাস্তি যেন পায় সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমিও আরও ঘোষণা করছি হত্যাকান্ড সহ যে  অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে। সেই সব বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে। মুক্তি যোদ্ধদের ৩০ শতাংশ চাকরী সংরক্ষণ এর প্রতিবাদে বাংলদেশে আন্দোলন চলছে।প্রধাণমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন তোলেন  তবে কি রাজাকারদের সংরক্ষণ দিতে হবে? ভারতীয়দের ঘর থেকে বেরোতে মানা করা হয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.