পান্না লাল দাশগুপ্ত o পরিবেশ
অমল গুপ্ত কান্দি জেল রোড, কলকাতা আজ থেকে 25বছর আগেই দেশের বিশিষ্ট বামপন্থী নেতা পান্না লাল দাশগুপ্ত সংবাদিক অমল গুপ্ত র পরিবেশে বিষয়ক গ্রন্থ "বন এ বনান্ত র" ভুমিকা তে লিখে ছিলেন অসম নদী মাতৃক রাজ্য বহু নদী জলাশয় ভরা নরম উর্বর মাটি যদি হেলিকপ্টার করে নানা গাছের বীজ ছড়িয়ে দেওয়া হয় তবে অসম সবুজ হয়ে যাবে। তাঁর অভিযোগ ছিল অসমের বন জঙ্গল ধ্বংসের পথে ।অসম গণসংযোগ নামে আর এক সংগঠন এবার আহবান করেছে আসন্ন আম জাম কাঁঠাল মরশুমে ফল গুলি খেয়ে ফেলে না দিয়ে নদীর পারে ছড়িয়ে দিন । সবার একই লক্ষ্য দেশকে সবুজ অরণ্য সৃষ্টি করা । এবছর তীব্র দাবদাহ সব জ্বালিয়ে পুরিয়ে দিল বাঁচার এক মাত্র পথ সবুজ বন আর অক্সিজেন সৃষ্টি করা। আরব রাষ্ট্র এ অত্যাধুনিক দুবাই শহর বছরের বছর তীব্র গরম বৃষ্টি নেই এই অবস্থা থেকে বাঁচতে সেখানে বিজ্ঞানীরা সাত বার বিমান ভর্তি সিলভার আয়োডায়েদ ধূ ধু বালিয়াড়ি তে ছড়িয়ে সর্বনাশ করা হয় । ক্লাউড সিড লিং করে বৃষ্টি নামাতে গিয়ে। নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। দুবাই কে ভাসিয়ে দেয়। প্রকৃতির বিরুদ্ধে কেউ যেতে পারেনা। প্রকৃতি প্রতিশোধ নেবেই। এই ভয়াবহ পরিস্থিতে একমাত্র মানুষ দায়ী ঈশ্বর নয়। দুবাই এ এক হিন্দু মন্দির নির্মাণ করা যেদিন উন্মোচন সেই দিন থেকেই প্রচণ্ড ঝড় তুফান বৃষ্টি বন্যা শুরু হয়েছে। দুবাইএ ক্ষেত্রে তো আল্লার আশীর্বাদ। অথচ অনেকে ওই মন্দিরকে দায়ী করা হচ্ছে। যা একেবারে সমীচীন নয়। অভিশাপ মানুষের ভুলে ।
কোন মন্তব্য নেই