মুম্বাই থেকে কসাই এনে সাংসদ কে টুকরো টুকরো করে কেটে কলকাতা তে ছড়িয়ে দেওয়া হয় , মাংস পিণ্ড পাওয়া গেছে।
নয়া ঠাহর, অমল গুপ্ত,কোলকাতা মুম্বাই থেকে কসাই এনে বাংলাদেশের সাংসদ কে নৃশংস ভাবে খুন করা হয। স্বাসরোধ করে হত্যার পর সাংসদের দেহ চামড়া ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে ছোট ছোট প্যাকেট করে কলকাতার বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। পরিচয় লোপাট করার জন্যে এই লোমহর্ষক ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে কলকাতা সি আই ভি বিভাগ দাবী করেছে। প্রধান খুনি বাংলাদেশের হলেও আমেরিকার বাসিন্দা বলে সিআই ডি সূত্র কে উল্লেখ করে আজ শুক্র এবিপি আনন্দ টিভি চ্যানেল বিস্তারিত প্রকাশ করেছে। আজও প্রধান খুনি ধরা পড়েনি। বাংলাদেশ সরকারের বিদেশ মন্ত্রী জানিয়েছেন কোলকাতাতে চিকিৎসার জন্যে সাংসদ গিয়েছিলেন গত সপ্তাহ থেকেই নিরুদ্দেশ ।প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। জুবেদ নামে এক কসাই খুনি কে গ্রেফতার করা হয়েছে। বলে কলকাতা সিআইডি দাবি করেছে আজ বারাসত আদালতে হাজির করা হবে।পাসপোর্ট জাল করে মুম্বাই থাকতো । এখন পর্যন্ত তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রধান অপরাধী ধরা পড়েনি। বাংলা দেশের ঝিনাই দহের জনপ্রিয় সাংসদ এর দেহ থেকে চামড়া ছা রিয়ে টুকরো করে প্লাস্টিক ব্যাগ এ ভরে ভাঙর সহ কোলকাতার বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেওয়া হয়। বাংলাদেশ রাজনীতি তুঙ্গে সাংসদ কে ঘিরে চলছে। কলকাতার পুলিশ জানিয়েছে বরাহনগরের মণ্ডল পাড়ায় সোনার ব্যবসায়ী গোপাল বিশ্বাস এর বাড়িতে সাংসদ থাকতেন। ভাঙ্গরের কৃষ্ণ মাটিতে দেহাংশ উদ্ধার হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে। কসাই জেহাদ কে সঙ্গে নিয়ে বস্তায় সাংসদ দেহাংশ উদ্ধার করা হয়েছে। দেহ টুকরো করে কেটে ট্রলি তে করে টুকরো বাইরে নেওয়া হয়। নিউ টাউন এর আবাসন এক লাখ টাকা ভাড়ায় নেওয়া হয়েছিল। সাংসদ এর এক ঘনিষ্ট বন্ধু এই ঘটনায় দায়ী বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে। কসাই কে ১২ দিনের পুলিশ হেফাজতে পাঠানো হয়। ভাঙর এক খালে ডুবুরি নামিয়ে দেহাংশ খোঁজা চলছে আকাশে নজর রাখছে উড়ছে ড্রোন। বাংলা দেশ পুলিশ, কলকাতা পুলিশ জোর তদন্ত চালাচ্ছে এই হত্যা কান্ড আর্ন্তজাতিক অপরাধ চক্র জড়িয়ে থাকার আশঙ্খা করা হচ্ছে।এক সুন্দরী মডেল জড়িয়ে আছে।ভুটান , বাংলাদেশ, বিহার ,নে পাল ,আমেরিকা সহ বহু দেশ জড়িয়ে আছে । সাংসদ কলকাতার এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে সোনার ব্যবসা করতেন বলে জানা গেছে। এই ঘটনা তদন্ত করার ভার ইন্টার পোল দেওয়া হতে পারে। সূত্র জানাচ্ছে হত্যার পর কুচি কুচি করে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে ট্রলি তে নিয়ে যাওয়ার আগে হলুদ মাখানো হয় রক্ত মুছতে তুলো ব্যবহার করা হয়। ভাঙরের খালে ডুবুরি নামিয়ে দেহাংশ পাওয়া যায়নি। আগে পাওয়া গেছে দাবী করা হয়েছিল। নিউ টাউনে আবাসনে টয়লেট সেফটিক ট্যাঙ্ক ফ্ল্যাশ করে করে সাংসদের দেহের মাংস টুকরো লোপাট করা হয়। আর হার গুলি ভাঙ্গর এর খালে ফেলে দেওয়া হয়। সর্বশেষ গোয়েন্দা সূত্র এই দাবী করছে। ভাঙ্গোরের খালে ডুবোরি কাজ করছে মাথায় ড্রোন উড়ছে। এখনও সংসদের দেহ পাওয়া যায়নি।সেফটি ট্যাঙ্ক থেকে পাঁচ কেজি পিন্ড পাওয়া গেছে বলে প্রাথমিক ভাবে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। ডি এন এ পরীক্ষা করা হবে। এখনও উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
কোন মন্তব্য নেই