বরাক বন্যা বান বাসীদের সাহার্য্য ভাঙ্গা সৎ সঙ্গ
*বানভাসিদের তাণ সামগ্রী বন্টনে :ভাঙ্গা সৎসঙ্গ অধিবেশন কেন্দ্র...*
*সুরজিৎ দাস,ভাঙ্গা:*
ভাঙ্গায় বন্যা পিঁড়িত ৫০ বানভাসি পরিবারের মধ্যে তাণ সামগ্রী বণ্টন ভাঙ্গা সৎসঙ্গ অধিবেশন কেন্দ্র মন্দিরের তরফ থেকে।
বিধ্বংসী বন্যার তান্ডবে গোটা অসমের সাথে বরাক উপত্যকাও চরম ভাবে বন্যার কবলে পড়েছে!
বরাকের প্রায় প্রতিটি নদী বিপদ সীমার ঊর্ধ্বে বইছে!
নদীর জলের স্রোতে ভেসে যাচ্ছে বরাকের গ্রাম গল্লি থেকে শুরু করে একদম স্মার্ট সিটি শহরাঞ্চলগুলিও!
বরাকের রাস্তাঘাট বন্যার জলে তলিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে বরাকের সাধারণ জনগণের ঘরে ঘরেও খুব দ্রুত গতিতেই পৌঁছে যায় বন্যার জল!
ফলে ঘরবাড়ি ছেড়ে বিপদগ্রস্ত সাধারণ জনগণকে আশ্রয় নিতে হচ্ছে এলাকার স্কুল কলেজের বানভাসিদের শিবিরে!
ভাঙ্গার কুশিয়ারা নদী এলাকার বন্যা কবলিত জনগণকেও আশ্রয় নিতে হয়েছে স্কুল কলেজের বানভাসি শিবিরে।
এই সব বিপদগ্রস্ত বানভাসিদের পাশে এবার দাঁড়ালো ভাঙ্গা সৎসঙ্গ অধিবেশন কেন্দ্র!
।ভাঙ্গার ৭৬নং কনকলস মডেল এলপি স্কুলে থাকা ভাঙ্গা নতুন বস্তী,সরসপুর, কৃষ্ণপুর এবং ভাঙ্গা বাজারের ৫০ বানভাসি পরিবারকে ভাঙ্গার সৎসঙ্গ অধিবেশন কেন্দ্রের তরফ থেকে বানব্রত আদিত্য,নব গোপাল দে এবং বিধূ ভূষন দত্ত নিত্য প্রয়োজনীয় চাল,ডাল, সোয়াবিন, বিস্কুট,মশার কয়েল,মোমবাতি,মেচ, এরকম কিছু তাণ সামগ্রী বণ্টন করেন!
তৎসঙ্গে যে যেভাবে পারেন বন্যা পিঁড়িতদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বরাকের সমস্ত জনসাধারণের কাছে বিনম্র আবেদন রাখেন তারা!
সব শেষে নন্দপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তি বিধূ ভূষন দত্ত বলেন মানুষ মানুষের জন্য এবং জীবে প্রেম করে যেইজন সেইজন সেবিছে ঈশ্বর!
এই মনোভাবনা নিয়েই আমাদের সব সময় মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়াতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই