( 16 novembar জাতীয় সংবাদপত্র দিবসে বিশেষ প্রতিবেদনে ) উত্তরা খণ্ড এর আগেও জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে ভূমি ধ্বসে শতাধিক প্রাণ হারিয়ে ছিলেন,আবদ্ধ শ্রমিকদের উদ্ধার কাজ চলছে
অমল গুপ্ত,কান্দি ,জেল রোড মুর্শিদাবাদ: উত্তরা খণ্ড চার ধাম প্রকল্পে। পাহাড়ের মধ্যে tanel নির্মাণে 40 জন গরিব শ্রমিক চিরদিন থেকে আটকা পড়ে গেছে আজও উদ্ধার করা যায় নি। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা টীম সহ বায়ু সেনা বাহিনী এই উদ্ধার কাজে নেমেছে। এখন পর্যন্ত শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানো যায় নি। অক্সিজেন, খাবার দাবার পৌঁছানো হচ্ছে পাইপ এর মাধ্যমে। উত্তরা খণ্ড পাহাড়ি রাজ্য সিকিমের,দার্জিলিঙের নানা স্থানে পাহাড়ের মাটি পাথর কেটে খুশি মত গাছ কেটে পাহাড়ের ধ্বস কে ত্বরান্বিত করা হচ্ছে। দেশে লক্ষ লক্ষ গাছ কাটা হয়েছে বা হচ্ছে উন্নয়নের নামে। বাস্তু তন্ত্র কে উপেক্ষা করা হচ্ছে। পাত্তাই দেওয়া হচ্ছে না । সিকিমের ভয়াবহ ধ্বস বন্যা তারই পরিনতি। দেশের পাহাড় নদ নদী জঙ্গল কে দেশ নিরাপত্তা দিতে পাচ্ছে না ।মানুষ এর সচেতনতা অভাব।, ভোট আসছে নির্বাচনী এজেন্ডা তে জঙ্গল বন্য প্রানী রক্ষার কোনো প্রতিশ্রুতি থাকছে না। দেশ জুড়ে শুধুই গাছ কেটে উজাড় করা,নদীর বালি তোল বেআইনী খনি থেকে ইঁদুর গর্ত করে কয়লা তোল ,কেউ বাধা দেবে না। কয়েক শো শ্রমিকের মৃত্যুর পরেও meghaloye ,garo hills পাহাড়ে rat holes করে কয়লা তুলে নেওয়া হচ্ছে । সুপ্রিম কোর্টের আদেশ কে কেও মানছে না। বঙ্গের রানিগঞ্জের খনি অঞ্চলে একই অভিযোগ আছে। অসমের , বঙ্গের অধিকাংশ নদীর বালি তুলে বেআইনী ব্যবসা চলছে। পাহাড় ধ্বংস চলছে ,বলার কেউ নেই। সবুজ ধংস তো মামুলি ব্যপার।অসমের উজানে margrta অঞ্চলের বেআইনি খানি , সংরক্ষিত বনানী ধ্বংসের পথে অসমের একাংশ রাজনীতি নেতা কয়লা লুট করছে বিজেপি সরকার চুপ। এই জঙ্গলের বড় বড় গাছে বিশাল বিশাল গাছে অসমে র জাতীয় পাখি সাদা ডানার বুনো হাঁস বাস করে ।পরিবেশ বাস্তু তন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করে ।সেই বিরল ।প্রজাতির হাঁস বাস করা উচু গাছ গুলি কেটে ফেলা হচ্ছে অবাধে। তাদের কোনো অভিভাবক নেই মরণ তো হবেই। ( সম্পাদক নয়া ঠাহর অমল গুপ্ত 8638829114)
কোন মন্তব্য নেই