Header Ads

অমল গুপ্ত ,,কাঠ মুন্ডু নেপাল থেকে :: বিশ্বের এক নম্বর হিন্দু রাষ্ট্রের রাজধানী কাঠ মুন্ডু , রাজধানী নগর 30 লাখ জনসংখ্যার নগর প্র দেশে ায় চার কোটি র স্বাধীন রাষ্ট্র নেপাল। নেপালের প্রায় 75 শতাংশ যুবক যুবতী পৃথিবীর 15, 20 টি 8837094180দেশে কাজ করে। জীবিকা নির্বাহ করেন যে দেশের এক কোটির বেশি যুবক যুবতী মাধ্যমিক পাশ করেই ছাত্র ভিসা নিয়ে বিদেশে পড়তে যান পরে চাকরি নিয়ে কাজ শুরু করেন. ।বিদেশ থেকে কোটি কোটি টাকা নিজের দেশে পাঠান আর নেপালে সরকার সেই টাকায় কর আরোপ করে রাজস্ব বৃদ্ধি করে। দ্বিতীয় পর্যটন নগর pokhra আর কাঠ মুন্ডু তে হাজার হাজার জাপান করিয়া বৃটেন আমেরিকা ভাষা শিক্ষার কেন্দ্র জাপান থেকে জাপানি রা এই দেশে ইন্সটিটিউট খুলে এই দেশের.যুবক যুবতী দের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের নিয়ে যাচ্ছে। অবাক করার কথা নেপালে বিশ্বের দু নম্বর জল বিদ্যুৎ উৎপাদন করি রাষ্ট্র 8000 মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে যা বিশ্বের প্রথম দ্বিতীয়ত ব্রাজিলের স্থান।এখানে বিশ্বের এক নম্বর এলাম টি চা। carpet , ornament সারা বিশ্বে রপ্তানি করে।বিদ্যুৎ পাঠাচ্ছে বাংলাদেশে ভারতে এমনে কি ভারতেও. নেপালে 80 শতাংশ হিন্দু 5 শতাংশ মুসলিম খ্রিষ্টান 5 শতাংশ 30 শতাংশ বৌদ্ধ ধর্ম খ্রিষ্টান দের এই দেশে নিষেধাজ্ঞা আছে? কলকাতা city কলেজে এর প্রাক্তন ছাত্র রাজ্ কুমার thapa ছেত্রী যিনি katmundur swapatri guest house কাজ করেন তিনি নেপালে সম্পর্কে বিস্তারিত জানান। এখানকার বিখ্যাত পশু পতি মন্দির সম্পর্কে এখানকার মেয়র balen sah সম্পর্কে প্রশংসা করে বলেন .এই নগর কে তিনি সৌন্দর্য করে তুলছেন তিনি একদিন এই দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন।30 লাখ মানুষের সমর্থন তার প্রতি আছে। আমার মিত্র পার্ক হোটেল এলাকা থেকে প্রধান রাস্তা থেকে বিখ্যাত Pasupati মন্দির যেতে প্রায় 10 কিলোমিটার রাস্তার দুই পাশে অধিকাংশ বিল্ডিং র ছোট বড় সাইন বোর্ড তাতে লেখা স্টাডি জাপান ,কোরিয়া ,স্পেন, অস্ট্রেলিয়া ,কানাডার আমেরিকা ।ওই সব দেশে পড়াশুনা করার জন্যে আবেদন জানানো হচ্ছে।সবার আগে জাপান ছোট খাট গ্রাম শহরের দোকান পাট স্টাডি জাপান কোরিয়া লেখা আছে বিভিন্ন জন জানালেন জাপান কোরিয়া থেকে সেই দেশের প্রতিনিধিরা নেপালে এসে কোচিং সেন্টার খুলে ওই দুই দেশে গিয়ে পড়াশুনা পরে কর্ম সংস্থান এর প্রক্রিয়া চালিয়ে যান তার বদলে ভালো আয় করেন তারা নিশ্চিত চাকরির আশ্বাস দেন.,নেপালি মানুষ বিশ্বস্ত ও পরিশ্রমী এই ধারণা সারা বিশ্বে স্থান করে নিয়েছে.তারই ফল পারছে নেপাল..নেপালের ছেলে মেয়েরা মাধ্যমিক পাশ করেই বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু করেন।যারা মাধ্যমিক পাশ করতে পারেনি তারা শ্রমজীবী হিসাবে সৌদী আরব সহজ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশ গুলিতে যায় তার ব্যবস্থা আছে ছোট খাট কাজ ঘর নির্মাণ পথ ঘাট তৈরি বাড়ির চাকর সেই ব্যবস্থা আছে সেই সব অশিক্ষিত unskiled মানুষদের বিদেশ এ চাকরির ব্যবস্থা আছে.।নেপালের অধিকাংশ গ্রাম শহরের বাড়ি ফাঁকা পড়ে আছে ছেলেমেয়েরা সবাই বিদেশ এ ।হিন্দু রাষ্ট্র নেপাল রাস্তা ঘাট যান গাড়ি বাড়ির নাম হিন্দু দেবী নামে . দুর্গা, কালি, শিব নারায়ণ rudrakho ,Bogolamukhi, ইত্যাদি নামে বড় মণ্ডপ গড়ে নয় প্রতি বাড়িতে দুর্গা পূজা হয়। নেপালে থাকার সময় কৃষ্ণ জন্ম তিথি কে কেন্দ্র শহরে যে ধরণের উৎসাহ উদ্দীপনা দেখলাম তা বাংলা তে চিন্তা করা যাবেনা।আর এক বৃহত্তম উৎসব teez মহিলাদের উৎসব , হলুদ রঙের সারি পরে দিনভর নাচা ও খানা ..। অসমের চা প্রায় দেশের 50 শতাংশ উৎপাদিত হয় কিন্তু গুণগত মান হ্রাস পাচ্ছে নেপালে চা উৎপাদিত হয় প্রায় 100 শতাংশ organik কোন রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হয়না সারা বিশ্বে রপ্তানি হচ্ছে, বিভিন্ন সূত্রে জানা গেল অসমের চা organik নয় উৎপাদিত চা বেশি পরিমাণ সার ব্যবহার করা হচ্ছে বলে বিশ্বে অসমের চা এর জনপ্রিয়তা কমছে। আগে kasmiri বলে জানতাম এখানকার carpet বিশ্ব মানের উন্নত সব বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। এই প্রথম নেপালে গেলাম সাংবাদিক পরিচয় দিয়েও যাওয়া যাবেনা. আমার accritiadeted journalist assam govt card ঘুরিয়ে দিল আমাকে আঁধার card, pan card দেখাতে লাগলো। সঙ্গে নেপালি বন্ধু Dandi Raj Dahal ছিল সে ভারতীয় নাগরিক তার কোনো পরিচয় পত্র নিতে চাইলেন না। বর্ডার এ নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হোল আমার সরকারি অনুমোদিত card দেখে বললো আপনি যে repoting করতে যাবেন তার অনুমতি নেপাল সরকার দিয়েছেন কিনা তার নথি দেখান এই প্রশ্নের জবাব ছিল না আমি ইতিমধ্যে দুটি স্টোরি পোস্ট করেছি আমার নিজস্ব বাংলা নিউজ portal নয়া ঠাহর এ।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.