জলে আর্সেনিক, মাছে ফরমালিন ,সবুজ শাক সবজি তে রাসায়নিক বিষ, সব খাদ্য সামগ্রী তে বিষ প্রতিবাদ কোথায়?
অমল গুপ্ত, কলকাতা:আগামী 5 জুন বিশ্বা পরিবেশ দিবস।প্রচারের লক্ষে ঢাক ঢোল বাজবে ।সরকারের নানা প্রতিশ্রুতি শোনা যাবে।তার পর আবার পরবর্তী 5 জুন। এই ভেবেই দেশ চলছেই দেশের গঙ্গা , ব্রহ্মপুত্র যমুনা ইত্যাদি সব নদীর জল দূষিত, সব জল দূষিত। মাটির নিচে জল আর্সেনিক বিষ মিশে গেছে. ।গত 2018 সালের জুন মাসে পূর্বের planning commission জল নিয়ে ভয়ানক report দিয়েছে. দেশের মাটির নীচে জল শেষ হচ্ছে.সঙ্গে আর্সেনিক বিষ সমান বাড়ছে। 2030 সালের মধ্যে দেশের 40 শতাংশ মানুষ ভয়ানক জল সঙ্কটে পড়বে।এখনই ইতি মধ্যে দেশের বেশ কয়েকটি শহরের মাটির নিচে জল ফুরিয়ে যেতে বসেছে। লিটার প্রতি 10 মাইক্রো গ্রাম এর কম হলে তা বিপদ সীমার নীচে. .।কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু তা মানছেন না.. দক্ষিণ Asia দেশে বারংবার সতর্ক বার্তা জারি করছে.আরো ভয়ানক খবর মেক্সিকো ,আমেরিকার গবেষণা দাবী করেছে অতিরিক্ত মাত্রা আর্সেনিক শুধু দেহ নয় মস্তিষ্ক ও ক্ষতি হচ্ছে।এই ভয়ানক বিপদ সম্পর্ক দেশ বাসি সতর্ক নয় গবেষণা বলছে হিমালয় থেকে উৎপত্তি গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র এবং অন্যান্য নদী গুলিতে আর্সেনিক বিষ দেখা গেছে ক্যান্সার চামড়ার রোগ দেখা গেছে।দেশের রাজনৈতিক দলের ভূমিকা ভালো নয় দেশের স্বাস্থ্য চিত্র ভয়ানক খারাপের দিকে. কারো নজর নেই। দেশের গঙ্গা নদীকে দূষণ মুক্ত করতে কয়েকজন প্রাণ দিয়েছেন. । অসমে মাছের বাজার পরীক্ষা চালিয়ে দেখেছে 85 টি পরীক্ষার মধ্যে 10 টি বাজারে ফরমালিন বিষ দেখা গেছে যা খেলে মানুষের শরীরে ক্ষতি হবে।বঙ্গের প্রতিটি বাজারে শাক সবজি মাংশ তে বিষাক্ত দ্রব্য মেশানো হচ্ছে কিন্তু কলকাতার babu দের মেরুদণ্ড বড়ই দুর্বল প্রতিবাদ করার সাহস নেই
খাসি কাটার আগে বিষ ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়. Neptholin খাইয়ে দেই শরীরের রক্ত বেরোবে না জমাট বেঁধে যাবে।ওজন বেশি পাবে. ।।কলকাতার সংবাদ মাধ্যম এ এই সব খবর বেরোবে না।রাজনীতির খবর লাগে।ছোট্ট রাজ্য অসমে বাজার গুলি নিয়মিত তল্লাশি চালানো হয়। ফরমালিন বিষ থাকা। মাছের বাজার বন্ধু করা হচ্ছে। সবুজ শাক সবজি সবুজ বিষ রং মেলানো কমেছে। 5 জুন সরকারের পরিবেশ জল সংরক্ষন নিয়ে শপথ tivi তে শোনা যাবে এক দিনের জন্যে.হ্যাঁ মাত্র এই দিনের জন্যে সব শপথ আশ্বাস তোলা থাকবে পরের বছরের জন্যে..। আর দেশ কে ও দশ কে না ভালবাসা কোটি কোটি মানুষ বিনা প্রশ্ন এ আর্সেনিক বিষ খাবে। আর মরবে।এই আমাদের ভারত বর্ষ। 75 বছরের স্বাধীনতার ভারত বর্ষ ,অমৃত বছরের ভারত বর্ষ।
কোন মন্তব্য নেই