গুয়াহাটি মহানগর সরকারি দক্ষিণ্যে ধুলো বালিতে ঢাকা পড়ে যাচ্ছে, স্বাস প্রশ্বাস রোগ বাড়ছে
অমল গুপ্ত ,গুয়াহাটি ১৮টি পাহাড় জঙ্গল বাঘ হাতি হরিণ সহ বন্য জন্তু জানোয়ার ভরা গুয়াহাটি মহানগর ব্রহ্মপুত্র নদের মত বিশাল নদ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মনোরম নগরের দম বন্ধ অবস্থা। সহরের কলঙ্ক ভরলু আর বাহিনী খাল সাফ করা হয় না । পর্যটক দের দেখে বাঁচতে শহরের বড় নর্দমা ভরলু ত্রিপল দিয়ে ঢেকে ফেলা হয়। বড় লজ্জার কথা।এই শহরের বড় নর্দমা। ,লাখ লাখ গাড়ি মোটর বাইক চলে রাস্তায়।রাস্তা ঘাট এ অনবরত জ্যাম লেগে থাকে। এম্বুলেন্স শিশু বৃদ্ধ বৃদ্ধা যেতে পারে না। লাখ লাখ গাড়ি কার্বন বিষ ছড়াচ্ছে ধুলো বালি ছড়াচ্ছে। আকাশ বাতাস কার্বন বিষে বিষাক্ত শিশু বৃদ্ধ সবাই শ্বাস প্রশ্বাস রোগে ভুগছে গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল শিশু ভর্তি বেড়ে গেছে।। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী গুয়াহাটি বাতাসে পি এম ২,৫ প্রদুষণের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। এই শহরে এক ক্ষুদ্র অংশ পানীয় জল পায়। স্বাধীনতায় 75 বছরের ও পানীয় জল নেই। স্মার্ট সিটির করুন অবস্থা। অধিকাংশ নালা নর্দমা ছোট ছোট গলি র রাস্তায় সংস্কার চলছে এক সঙ্গে সব।কাজ চলছে মানুষের চরম দুর্ভোগ দিসপুর টের পাই না। এক হাতিগাঁও ও এলাকার খবর নিক সরকার । বৃষ্টির মরসুম এল বলে
সব ডুববে।অনিল নগরের খবর সবাই রাখে
শহরের এক বৃহৎ অংশ ডুবে যায়। মন্ত্রীরা টিভিতে বাইট দেবেন ,আর কয়েকটা মাস কষ্ট করুন তারপর আর সহর ডুববে না।, এই ধারাবাহিকতা চলছে চলবেই। ভারতে ব্রহ্মপুত্র নদের মত সুন্দর নদ ,পাহাড় প্রকৃতি জঙ্গলের মহানগর আর দ্বিতীয় টি নেই। কিন্তু এই নগরের বাসিন্দা রা সামাজিক ভাবে সচেতন নয়। সব অধিকার ভোগ করে কিন্তু ন্যূনতম দায়িত্ব পালন করেন না।সব আবর্জনা ঘরের সামনে ফেলে।সব নর্দমার নোংরা জল ব্রহ্মপুত্র নদে গিয়ে মিশে। বড় নর্দমা ভরলু আর বাহিনী র পচা আবর্জনা ব্রহ্মপুত্র নদে গিয়ে পড়ে।ব্রহ্মপুত্র নদের জল বিষাক্ত কলি ফ্রম নামে এক ব্যাকটেরিয়া, ব্রহ্মপুত্র জল কে দূষিত করেছে। চামড়া র রোগ থেকে ক্যান্সার সব রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। 18 টি পাহাড় জঙ্গল পাহাড় ধ্বংস রোধে কঠোর থেকে কঠোর তম কড়া শাস্তির ব্যাবস্থা করতে হবে। নদীর বালি পাথর তোলা বন্ধ করতে হবে। লাখ লাখ যান বাহন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। নতুবা এত ভালো সুন্দর শহরকে রক্ষা করা যাবে না।
কোন মন্তব্য নেই