প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে " অগ্রদূত" এর মুখ্য সম্পাদক কনক সেন ডেকা জানান আলফার স্বাধীন অসম কোনদিন সমর্থন করেন নি
অমল গুপ্ত, গুয়াহাটি :অসমের অন্যতম অগ্রণী অসমীয়া দৈনিক" অগ্রদূত "এর সোনালী জয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়ালি এই জয়ন্তীর বছর ব্যাপী উদযাপনের শুভ সূচনা করেন। দুপুরের ৩০,৩৫ ডিগ্রির প্রচন্ড গরমে ও শ্রীমন্ত শঙ্কর দেব কলা ক্ষেত্রের আর্ন্তজাতিক প্রেক্ষাগৃহ ছিল কানাই, কানাই ভরা , অবাক করা কথা সংবাদপত্র র এই দুর্দিনেও মানুষের এত উৎসাহ,উদ্দীপনা দেখলাম ! ভিড় উপচিয়ে পড়ছিল।আরো অবাক করার কথা ১৯৭১সালে মঙ্গলদই থেকে সূচনা হওয়া অগ্রদূত সংবাদপত্রে র কোনো পুঁজি ছিল না। প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কনক সেন ডেকা তা অকপটে স্বীকার করলেন।বললেন বিনা ক্যাপিটালে ৫০বছর ধরে অগ্রদূত চলছে। নির্ভয়ে বিশিষ্ট সাংবাদিক বললেন একসমযে রাজ্যের একাংশ আলফা কে ভয় করতো। তিনি কিন্তু বিরধিিতা করেছেন ।অনেকবার জীবনে হুমকি এসেছে।,তাদের উপেক্ষা করে সংবাদপত্রটি প্রকাশ করে গেছেন। মুখ্যমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা কনক সেন ডেকার অবদান স্বীকার করেন। মন্ত্রী অতুল বরা, মন্ত্রী কেশব মহন্ত ,পিযুষ হাজারিকা , দর্শক আসনে বসে থাকা মন্ত্রী পরিমল শুক্ল বৈদ্য , বিরোধী দলপতি দেবব্রত সাইকিয়া ,সাংসদ আব্দুল খালেক প্রমুখদের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিকাল ৪,৩০মিনিটে ডিজিটাল পর্দা জুড়ে হাজির হলেন। দৈনিক অগ্রদূতের ভূমিকা , সম্পাদক কনক সেন ডেকা, প্রাঞ্জল সেন ডেকার অবদান স্মরণ করলেন। অসমের বন্যা সমস্যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন কেন্দ্রীয় সরকার এবং হিমন্ত টিম অসমের বন্যা মোকাবিলা করছেন। অসমের সংস্কৃতি, জৈব বৈচিত্র কে বিশ্বের দরবারে নিয়ে যেতে অগ্রদূত নিরলসভাবে কাজ করবে বলে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন।
কোন মন্তব্য নেই