শিলচরে ১০০বছরে বন্যার বিভীষিকা দেখা যায় নি,সরকারের অবহেলার রেকর্ড ভাঙা যাবে না
*কিছু বানবাসিরা যোগাযোগ সূত্রের একমাত্র মোবাইলের নেটওয়ার্ক ও বিদুৎ সেবা না পেয়ে দিশেহারা.....*
*নয়া ঠাহর প্রতিবেদন,শিলচর:*
শিলচরে বন্যা পরিস্থিতি দেখে গেলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী।মুখ্যমন্ত্রী হিমন্তবিশ্ব শর্মার নির্দেশত হেলিকপ্টারে প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ বানবাসিতে ফাঁসা ভুক্তভোগীদের দেওয়া হচ্ছে। তবে কিছু শহরের অলিগলিতে পানিয় জলের সংকট বেড়ে গেছে বলে খবর পাওয়ায়।গৃহবন্ধি অসহায় বানবাসিরা চাতকের মত পানিয় জলের অপেক্ষায় চেয়ে আছে । যোগাযোগ ব্যেবস্হা সবদিগ দিয়ে অচল। আধুনিকযুগের জনপ্রিয় মোবাইল পরিসেবা পযর্ন্ত হাতের নাগালের বাহিরে চলে গেছে । অপরবর্তিত বন্যা পরিস্থিতি অভ্যাহত। মানুষের উদ্ধার করা চলছে। তীব্রগতিতে বন্যার জল শহরে ডুকায় শহরবাসীকে দিশেহারা হতে হয়েছে বলে অনেকে জানান। বানবাসি সহ পশুপাখির খাদ্যের সংকট চলছে। সরকার সহ সামাজিক সংগঠনও বন্যার ত্রানে সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলো।কিছু জায়গায় এখনো ত্রাণ পৌঁছায় নি বলে শুনা যায়। যানপ্রাণ নিয়ে এমতাবস্থায় কি ভাবে থাকা যায়? সুবিধা মত স্হানে বা ত্রাণ শিবিরে অসহায়দের স্থানান্তরিত করা দরকার। অনেকের চীররোগে আক্রান্ত ব্যেক্তির ঔষধ না থাকায় অসহায় হয়ে বাঁচার তাগিদে চেয়ে আছেন সরকার বা সেচ্ছাসেবক সংগঠনের দিগে। সাহায্য চাওয়ার খবরটবর দেওয়ার মাধ্যম পযর্ন্ত হাতছাড়া। যে মোবাইল নেটওয়ার্ক পযর্ন্ত নিজেদের দখল থেকে হারিয়ে গেছে। যোগাযোগর মধ্যে আছে সুধু নৌকা ও আকাশপথ।
কোন মন্তব্য নেই