প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট ,ব্যাপক বায়ু দূষণ দেশে
অমল গুপ্ত,গুয়াহাটি , দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য দ্রুত নষ্ট হয়ে হচ্ছে । শীতের মরশুমে অন্ধ্র,চেন্নাই,কর্ণাটক এ প্রবল বৃষ্টি সব ডুবে গেছে।কর্ণাটক প্রবল বৃষ্টিতে 600 ঘর বাড়ি ধূলিসাৎ ,200 কিলোমিটার সড়ক ভেঙে পড়েছে।। দেশের গর্ব নয়া দিল্লির নাগরিক আজ পরিবেশ দূষণের শিকার। স্কুল কলেজ সব বন্ধ, বায়ু দূষণের ফলে শিশুদের শারীরিক কষ্ট বেড়ে গেছে।বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। সিস্টেম অফ এযার কোয়ালিটি এন্ড ওয়েদার ফরকাস্টিং এন্ড রিসার্চ জানিয়েছে দিল্লির বাতাসের দুষণ সূচক রবিবারে ছিল 347। দেশের পরিবেশবিদ রা চিন্তায় পড়ে গেছে। দিল্লির পরিবেশ মন্ত্রী গোপাল রাই দাবি করেছেন বাইরের উৎস থেকে দূষণ ছড়াচ্ছে। ফসলের গোড়া পোড়ানো অন্যতম কারণ।হরিয়ানা, পঞ্জাবের কৃষকরা তা করেন। হরিয়ানার বিদ্যালয় বন্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছে। লাখ লাখ যানবাহন পেট্রোল, ডিজেল, গ্যাস পোড়ানর ব্যাপক দূষণ নিয়ে সবাই চুপ। এর ফলে বাতাসে বিষ কার্বনে র মাত্রা বেড়েই চলেছে। গাছ গাছড়া বেশি থাকলে ।অক্সিজেনের মাত্রা বাড়তো তার জো নেই । লোভি মানুষের হাতে পরে সব শেষ। আমরা ঘরে ব্যবহার করা মোবাইল ,কম্পিউটার ইত্যাদি এলোক্ট্রিনিক সামগ্রী খারাপ হয়ে ফেলে দেওয়া হয়।শুধু ভারতে বছরে মোট 32 লাখ মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়। যা প্লাস্টিকের মত বিনষ্ট করা যায় না। সবটাই সমুদ্রে ।ফেলে দেওয়া হয়। হরিয়ানা পাঞ্জাব এর কৃষক রা বছরে যে পরিমান হাইব্রিড ফসল উৎপাদন করতে রাসায়নিক ব্যবহার করে তার ফলে ঐ রাজ্যের অধিকাংশ জমি বাঁজা হয়ে গেছে। শুধু ওই ধনী কৃষক রা নয় দেশের অধিকাংশ কৃষক যে পরিমান রাসায়নিক সার, কিট নাশক বিষাক্ত সামগ্রী জমিতে ব্যাবহার করে যার ফলে জমি ফসল উৎপাদন ক্ষমতা হারিয়েছে।ভূগর্ভস্থ জল ও বিষাক্ত হয়ে গেছে।দেশের নেতারা কিছু বলেন না
।
কোন মন্তব্য নেই