ইয়েস ব্যাঙ্কে এফডি পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ৫৪৫ কোটি টাকা, উদ্বেগ প্ৰকাশ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের
নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ
যেহেতু ইয়েস ব্যাঙ্কের শেয়ারে ধস নেমেছে। তাই বেশ কয়েক জায়গায় ইয়েস ব্যাঙ্কের এটিএম এবং নেট ব্যাঙ্কিং পরিষেবা বেহাল হয়ে পড়ে আছে। ওড়িশার বিখ্যাত জগন্নাথ মন্দিরের মোট ৫৯২ কোটি টাকা এই ব্যাঙ্কে গচ্ছিত ছিল। তার মধ্যে ৫৪৫ কোটি টাকা এই ব্যাঙ্কে স্থায়ী অমানত ছিল। তার মধ্যে ৪৭ কোটি টাকা ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পৰ্যন্ত ফ্লেক্সি অ্যাকাউন্টে রাখা হয়েছিল। সেই টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে উদ্বেগ প্ৰকাশ করেছে সব দল।
যেহেতু ইয়েস ব্যাঙ্কের শেয়ারে ধস নেমেছে। তাই বেশ কয়েক জায়গায় ইয়েস ব্যাঙ্কের এটিএম এবং নেট ব্যাঙ্কিং পরিষেবা বেহাল হয়ে পড়ে আছে। ওড়িশার বিখ্যাত জগন্নাথ মন্দিরের মোট ৫৯২ কোটি টাকা এই ব্যাঙ্কে গচ্ছিত ছিল। তার মধ্যে ৫৪৫ কোটি টাকা এই ব্যাঙ্কে স্থায়ী অমানত ছিল। তার মধ্যে ৪৭ কোটি টাকা ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পৰ্যন্ত ফ্লেক্সি অ্যাকাউন্টে রাখা হয়েছিল। সেই টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে উদ্বেগ প্ৰকাশ করেছে সব দল।
ছবি, সৌঃ আন্তৰ্জাল
অল্প বেশি সুদ পাওয়ার লোভে শ্ৰী জগন্নাথ টেম্পল অ্যাডমিনিস্ট্ৰেশনের প্ৰাক্তন চিফ অ্যাডমিনিস্ট্ৰেটর মন্দিরের টাকা ইয়েস ব্যাঙ্কে রাখার সিদ্ধান্তকে ভুল বলে মনে করছেন বিজেডি নেতা তথা পুরীর প্ৰাক্তন বিধায়ক মহেশ্বর মোহান্তি।
একই বক্তব্য কংগ্ৰেস নেতা সুরেশ রাওয়ারি এবং বিজেপি নেতা ভৃগু বক্সিপাত্ৰের মুখেও। তাদের মতে মন্দিরের টাকা অপব্যবহার করার অধিকার তাদের নেই।
তবে মন্দিরের তহবিল নিয়ে কোনও অনিশ্চয়তা নেই বলে জানিয়েছেন ওড়িশার আইনমন্ত্ৰী প্ৰতাপ জানা। মন্দিরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৬২৬ কোটি ৪৪ লক্ষ ৭৮ হাজার ৪৪৪ টাকা। তার মধ্যে এফডি রাখা ৫৪৫ কোটি টাকা ম্যাচিওর হলে গেলে আগামী ১৬ ও ২৯ মাৰ্চ দু দফায় কোনও রাষ্ট্ৰায়ত্ত ব্যাঙ্কে সরিয়ে রাখা হবে।
কোন মন্তব্য নেই