করোনা ভাইরাসের জেরে ভারতের আতঙ্কের কারণ কতটা? জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
বিশ্বজুড়ে দিন দিন বাড়ছে করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক ৷ এই আতঙ্কে ভুগতে শুরু করেছে ভারতও ৷ কারণ এখনও পর্যন্ত দেশে ২৯ জনের শরীরে কোরোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে ৷ তবে ভারতীয়দের এখনই খুব বেশি আতঙ্কিত হওয়ার কারণ আছে কি? এই বিষয়ে মুখ খুলল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৷
ভারতে যে ২৯ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত, তার মধ্যে গতকালই ২১ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসে ৷ আর এতেই একদিনে আতঙ্ক বাড়ে কয়েক গুণ ৷ ভারতীয় বাজার থেকে কর্পুরের মতো উবে যাচ্ছে এন৯৫ মাস্কও ৷ হাতে গোনা কিছু মাস্ক পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলির দামও আকাশছোঁয়া (এটাই তো ভারতীয় ঐতিহ্য !)৷ সাধারণ মানুষ কী করবে বুঝে উঠতে না পেরে আরও বেশি করে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে ৷ তবে আদৌ কী এতটা আতঙ্কের কোনও কারণ আছে? কী বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা?
সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আপৎকালীন পরিস্থিতি বিষয়ক ডিরেক্টর রডরিকো অফরিন বলেন, 'ভারতের এই মুহূর্তে সেভাবে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই৷ ভারতে বেশ কিছু মানুষ কোরোনায় সংক্রমিত হয়েছে ৷ কিন্তু তাদের সকলেই বিদেশে ভ্রমণের কারণে সংক্রমিত হয়েছ ৷ সংক্রমণ যা হওয়ার তা বিদেশের মাটিতেই হয়েছে ৷' রডরিকো অফরিন আরও বলেন, 'এই মুহূর্তে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই ৷ বরং এই মুহুর্তে যেটা দরকার তা হল, সংক্রমিতদের সুস্থ করে তোলার জন্য আরও বেশি করে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ করা ৷ আমরা জানি ভারত ইতিমধ্যে করোনা মোকাবিলার জন্য বেশ কিছু বিশেষ স্বাস্থ্যপরীক্ষা কেন্দ্র তৈরি করে নিয়েছে ৷ ভারত একদম ঠিকপথে এগোচ্ছে৷ এটাই এখন আরও বেশি করে দরকার ৷ হাসপাতালগুলিতে আইসোলেশন ওয়ার্ড রয়েছে ৷ সেগুলিকে যত দ্রুত সম্ভব পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত করে রাখতে হবে'।
ভারতীয় নাগরিকদের এই মুহূর্তে কী করা উচিত? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আপৎকালীন পরিস্থিতি বিষয়ক ডিরেক্টর রডরিকো অফরিন বলছেন, 'ভারতীয়দের এখন নিজেদের ন্যূনতম কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা দরকার ৷ ঘন ঘন হাত ধোয়া দরকার ৷ হাঁচি পেলে, মুখ ঢাকা দিয়ে হাঁচা দরকার ৷ অসুস্থ হলে দ্রুত ডাক্তার দেখানো উচিত'।
বিশ্বজুড়ে দিন দিন বাড়ছে করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক ৷ এই আতঙ্কে ভুগতে শুরু করেছে ভারতও ৷ কারণ এখনও পর্যন্ত দেশে ২৯ জনের শরীরে কোরোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে ৷ তবে ভারতীয়দের এখনই খুব বেশি আতঙ্কিত হওয়ার কারণ আছে কি? এই বিষয়ে মুখ খুলল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৷
ভারতে যে ২৯ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত, তার মধ্যে গতকালই ২১ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসে ৷ আর এতেই একদিনে আতঙ্ক বাড়ে কয়েক গুণ ৷ ভারতীয় বাজার থেকে কর্পুরের মতো উবে যাচ্ছে এন৯৫ মাস্কও ৷ হাতে গোনা কিছু মাস্ক পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলির দামও আকাশছোঁয়া (এটাই তো ভারতীয় ঐতিহ্য !)৷ সাধারণ মানুষ কী করবে বুঝে উঠতে না পেরে আরও বেশি করে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে ৷ তবে আদৌ কী এতটা আতঙ্কের কোনও কারণ আছে? কী বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা?
সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আপৎকালীন পরিস্থিতি বিষয়ক ডিরেক্টর রডরিকো অফরিন বলেন, 'ভারতের এই মুহূর্তে সেভাবে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই৷ ভারতে বেশ কিছু মানুষ কোরোনায় সংক্রমিত হয়েছে ৷ কিন্তু তাদের সকলেই বিদেশে ভ্রমণের কারণে সংক্রমিত হয়েছ ৷ সংক্রমণ যা হওয়ার তা বিদেশের মাটিতেই হয়েছে ৷' রডরিকো অফরিন আরও বলেন, 'এই মুহূর্তে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই ৷ বরং এই মুহুর্তে যেটা দরকার তা হল, সংক্রমিতদের সুস্থ করে তোলার জন্য আরও বেশি করে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ করা ৷ আমরা জানি ভারত ইতিমধ্যে করোনা মোকাবিলার জন্য বেশ কিছু বিশেষ স্বাস্থ্যপরীক্ষা কেন্দ্র তৈরি করে নিয়েছে ৷ ভারত একদম ঠিকপথে এগোচ্ছে৷ এটাই এখন আরও বেশি করে দরকার ৷ হাসপাতালগুলিতে আইসোলেশন ওয়ার্ড রয়েছে ৷ সেগুলিকে যত দ্রুত সম্ভব পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত করে রাখতে হবে'।
ভারতীয় নাগরিকদের এই মুহূর্তে কী করা উচিত? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আপৎকালীন পরিস্থিতি বিষয়ক ডিরেক্টর রডরিকো অফরিন বলছেন, 'ভারতীয়দের এখন নিজেদের ন্যূনতম কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা দরকার ৷ ঘন ঘন হাত ধোয়া দরকার ৷ হাঁচি পেলে, মুখ ঢাকা দিয়ে হাঁচা দরকার ৷ অসুস্থ হলে দ্রুত ডাক্তার দেখানো উচিত'।
কোন মন্তব্য নেই