গুজরাটের সুরাটে ১০০ মহিলা ট্রেনিকে নগ্ন করে ডাক্তারি পরীক্ষার অভিযোগ, নিন্দার ঝড় দেশজুড়ে
নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ ২১ ফেব্রুয়ারি
গুজরাটের ভূজের কলেজের ৬৮ জন ছাত্রীর অন্তর্বাস খুলে তাঁরা ঋতুমতী কিনা তার পরীক্ষা করা হয়েছিল কয়েকদিন আগে । এই ঘটনার রেশ মেলাতে না মেলাতে ফের গুজরাটের সুরাটের এক হাসপাতালে আরেক নারকীয় ঘটনা ঘটল। সুরাট পৌর নিগমের ১০০ জন মহিলা ট্রেনিকে হাসপাতালের একটি ঘরে সারা বেঁধে নগ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য করা হল বলে অভিযোগ উঠেছে । মহিলাদের ডাক্তারি পরীক্ষা জন্য ডাকা হয়েছিল বলে জানা গেছে ।
সদ্য সদ্য চাকরিতে যোগ দিয়েছেন এমন ১০০ জনকে বেছে ডাক্তারি পরীক্ষার নামে এই ঘৃণ্য ঘটনা ঘটানো হল বলে অভিযোগ । মহিলা ট্রেনিদের অভিযোগ, হাসপাতালের একটি ঘরে তাঁদের কাপড় খুলে দাঁড়িয়ে থাকতে বলা হয় । দীর্ঘক্ষণ ওইভাবে দাঁড় করিয়ে রাখার পর তাঁদের অন্য একটি ঘরে নিয়ে যাওয়া হয় । সেখানে ডাক্তার ও হাসপাতালের কর্মীরা হাজির ছিলেন ।
ঘটনা সামনে আসার পর শুরু হয়েছে তোলপাড় । তথাকথিত ডাক্তারি পরীক্ষা করে আসার পর অনেক মহিলাই লজ্জা আর আতংকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। অনেকেই ট্রমার মধ্যে আছেন বলে অভিযোগ এসএমসি কর্মী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এএ শেখ।
হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ অশ্বিন ভাচানি অবশ্য জানিয়েছেন, ডাক্তারি পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। তিনি সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, মহিলা কর্মীদের জরুরি শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে । কোনওরকম অশ্লীলতা বা আপত্তিকর ঘটনা ঘটানো হয়নি ।
গুজরাটের ভূজের কলেজের ৬৮ জন ছাত্রীর অন্তর্বাস খুলে তাঁরা ঋতুমতী কিনা তার পরীক্ষা করা হয়েছিল কয়েকদিন আগে । এই ঘটনার রেশ মেলাতে না মেলাতে ফের গুজরাটের সুরাটের এক হাসপাতালে আরেক নারকীয় ঘটনা ঘটল। সুরাট পৌর নিগমের ১০০ জন মহিলা ট্রেনিকে হাসপাতালের একটি ঘরে সারা বেঁধে নগ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য করা হল বলে অভিযোগ উঠেছে । মহিলাদের ডাক্তারি পরীক্ষা জন্য ডাকা হয়েছিল বলে জানা গেছে ।
সদ্য সদ্য চাকরিতে যোগ দিয়েছেন এমন ১০০ জনকে বেছে ডাক্তারি পরীক্ষার নামে এই ঘৃণ্য ঘটনা ঘটানো হল বলে অভিযোগ । মহিলা ট্রেনিদের অভিযোগ, হাসপাতালের একটি ঘরে তাঁদের কাপড় খুলে দাঁড়িয়ে থাকতে বলা হয় । দীর্ঘক্ষণ ওইভাবে দাঁড় করিয়ে রাখার পর তাঁদের অন্য একটি ঘরে নিয়ে যাওয়া হয় । সেখানে ডাক্তার ও হাসপাতালের কর্মীরা হাজির ছিলেন ।
ঘটনা সামনে আসার পর শুরু হয়েছে তোলপাড় । তথাকথিত ডাক্তারি পরীক্ষা করে আসার পর অনেক মহিলাই লজ্জা আর আতংকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। অনেকেই ট্রমার মধ্যে আছেন বলে অভিযোগ এসএমসি কর্মী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এএ শেখ।
হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ অশ্বিন ভাচানি অবশ্য জানিয়েছেন, ডাক্তারি পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। তিনি সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, মহিলা কর্মীদের জরুরি শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে । কোনওরকম অশ্লীলতা বা আপত্তিকর ঘটনা ঘটানো হয়নি ।
কোন মন্তব্য নেই