মধ্যপ্রদেশে জন্ম নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে কড়া পদক্ষেপ কমলনাথ সরকারের
নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ ২১ ফেব্রুয়ারি
সত্তরের দশকে ইন্দিরা গান্ধীর জমানায় জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য নসবন্দি তথা নির্বীজকরণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল সরকার । ইন্দিরা জমানার সেই কর্মসূচিই ফের চালু করতে চলেছে মধ্যপ্রদেশের কমলনাথ সরকার ।
কমলনাথের কংগ্রেস সরকার ঘোষণা করল , সরকারি স্বাস্থ্যকর্মীরা গোটা বছরে অন্তত একজন পুরুষকে বুঝিয়ে নসবন্দি তথা নির্বীজকরণে ব্যর্থ হলে তাঁদের মাইনে আটকে যাবে, সেই সঙ্গে অবসর নিতে বাধ্য করা হবে ।
কমলনাথ ইন্দিরা জমানায় ইন্দিরা ও সঞ্জয় গান্ধীর অত্যন্ত কাছের মানুষ ছিলেন । সত্তর দশকে নসবন্দি করা নিয়ে বলা হতো , ইন্দিরা পুত্র সঞ্জয় গান্ধীই নাকি এই কর্মসূচির নেপথ্য নায়ক ছিলেন । কমলনাথ প্রায় সেই কর্মসূচিই ফিরিয়ে আনলেন ।
জাতীয় পারিবারিক স্বাস্থ্য সমীক্ষাকে হাতিয়ার করে এগোতে চাইছে মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকার । সমীক্ষায় বলা হয়েছে, মধ্যপ্রদেশে মাত্র ০.৫ শতাংশ পুরুষ নির্বীজকরণ করছেন । মধ্যপ্রদেশ স্বাস্থ্য মিশনের তরফে রাজ্যের সব জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের নির্দেশ পাঠিয়ে বলা হয়েছে, যেসব পুরুষ স্বাস্থ্যকর্মী ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে অন্তত একজনকেও নির্বীজকরণে রাজি করাতে পারেননি তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। ' নো ওয়ার্ক নো পে ' ব্যবস্থা চালু করুক জেলা প্রশাসন ।
সত্তরের দশকে ইন্দিরা গান্ধীর জমানায় জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য নসবন্দি তথা নির্বীজকরণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল সরকার । ইন্দিরা জমানার সেই কর্মসূচিই ফের চালু করতে চলেছে মধ্যপ্রদেশের কমলনাথ সরকার ।
ছবি, সৌঃ ইন্টারনেট
কমলনাথের কংগ্রেস সরকার ঘোষণা করল , সরকারি স্বাস্থ্যকর্মীরা গোটা বছরে অন্তত একজন পুরুষকে বুঝিয়ে নসবন্দি তথা নির্বীজকরণে ব্যর্থ হলে তাঁদের মাইনে আটকে যাবে, সেই সঙ্গে অবসর নিতে বাধ্য করা হবে ।
কমলনাথ ইন্দিরা জমানায় ইন্দিরা ও সঞ্জয় গান্ধীর অত্যন্ত কাছের মানুষ ছিলেন । সত্তর দশকে নসবন্দি করা নিয়ে বলা হতো , ইন্দিরা পুত্র সঞ্জয় গান্ধীই নাকি এই কর্মসূচির নেপথ্য নায়ক ছিলেন । কমলনাথ প্রায় সেই কর্মসূচিই ফিরিয়ে আনলেন ।
জাতীয় পারিবারিক স্বাস্থ্য সমীক্ষাকে হাতিয়ার করে এগোতে চাইছে মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকার । সমীক্ষায় বলা হয়েছে, মধ্যপ্রদেশে মাত্র ০.৫ শতাংশ পুরুষ নির্বীজকরণ করছেন । মধ্যপ্রদেশ স্বাস্থ্য মিশনের তরফে রাজ্যের সব জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের নির্দেশ পাঠিয়ে বলা হয়েছে, যেসব পুরুষ স্বাস্থ্যকর্মী ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে অন্তত একজনকেও নির্বীজকরণে রাজি করাতে পারেননি তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। ' নো ওয়ার্ক নো পে ' ব্যবস্থা চালু করুক জেলা প্রশাসন ।
কোন মন্তব্য নেই