২০১৯-এর নেওয়া শিক্ষাতেই জয় হাসিল হবে ২০২১-এ, মমতা নিলেন কড়া সিদ্ধান্ত !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে হিংসা ব্যাপক আকার নিয়েছিল। বিরোধীরা অভিযোগ করে, হিংসা আর সন্ত্রাসের ভোটে জিতেছিল তৃণমূল। তারপর ২০১৯-এর লোকসভায় মুখ থুবড়ে পড়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। তা থেকে শিক্ষা নিয়ে ২০২০-র পুর নির্বাচন স্বচ্ছ ও অবাধ করতে চাইছে তারা।
২০২১-এর আগে নিজেদের শক্তি পরীক্ষা করে নিতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস।
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচন তৃণমূলকে শিখিয়েছে হিংসা আর ভয় দেখিয়ে জেতা যায় না। তাহলে যে ভয় ২০১৮-র নির্বাচনে দেখিয়েছিল, সেই ভয়েই ২০১৯-এ লক্ষ্যে পৌঁছতে পারত তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু তা হয়নি। তাই এবার ২০২১-এর আগে পুরভোটকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে উদ্যোগী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্রিগেড। তাই কৌশল বদলে স্বচ্ছ ভাবমূর্তি তুলে ধরার আহ্বান জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
২০১৯ সালের নির্বাচনে তৃণমূলকে দেখিয়ে দিয়েছে, বিরোধী শক্তি হিসেবে পুনর্গঠিত হয়েছে বিজেপি। ২০১৬-র বিধানসভায় সে অর্থে সংঘবদ্ধ কোনও শক্তির মুখোমুখি হতে হয়নি তাদের। তাই সব হিসেব ওলট-পালট করে দিয়ে অনেক বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। এবার সংঘবদ্ধ বিরোধী বিজেপিকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসতে হবে
তাদের।
তাই পরীক্ষার আগে এবার নিজেদের ঝালিয়ে নিতে চাইছে তৃণমূল। সেই আঙ্গিকে এবার পুরসভা নির্বাচন তৃণমূলের পাখির চোখ। তাই এখন থেকে তৃণমূল নজরদারি শুরু করেছে রাজ্যের ভোটে হিংসার রেকর্ড বন্ধ করতে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যাতে না ঘটে, তার জন্য সতর্ক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শান্তিপূর্ণ পুর নির্বাচন করার জন্য তিনি ইতিমধ্যেই তাঁর দলের সৈনিকদের বার্তা দিয়েছেন, শান্তিপূর্ণ পুর নির্বাচন করার জন্য যা যা করণীয় সব করতে হবে। প্রচারে নেমে পড়তে হবে, জনসংযোগ বাড়াতে হবে। বিভাজনমূলক রাজনীতি আমাদের ট্রেডমার্ক নয়, এটা বোঝাতে হবে মানুষকে।
বিজেপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা গত লোকসভা নির্বাচনের আগে ভোটারদের সহানুভূতি আদায় করে নিয়েছিল পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে হিংসার ছবি দেখিয়ে। বিজেপির হাতে প্রচারের কোনও অস্ত্রই থাকবে না বিজেপি আর যাতে তা না পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে তৃণমূলকেই। আর তা করতে পারলেই তৃণমূল আবার স্বমহিমায় ফিরবে। লোকসভায় তৃমমূলের সদস্য সংখ্যা ৩৪ থেকে কমে ২২ হয়েছে। আর বিজেপি ২ থেকে বেড়ে ১৮ হয়েছে। এবার আর সেই সুয়োগ দেওয়া যাবে না।
পুর নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পথে জয় মানে ২০২১ বিধানসভা ভোটে জয় সুনিশ্চিত করে ফেলা, এটা বুঝিয়ে দিতে হবে প্রত্যেক তৃণমূলীকে। তৃণমূলের দাবি আমরা যদি পুর নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে পারি, তাহলে বিজেপির হাতে প্রচারের কোনও অস্ত্রই থাকবে না।
তৃণমূলের এক নেতা জানান, পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটারদের একাংশের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। যারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি, তারা আমাদের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিল। বহুলাংশে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তাঁদের সমস্যায় ফেলে দেয় ২০১৯-এর লোকসভায়। তৃণমূলকে হিংসার মূল্য দিতে হয়েছিল। এবার পুর নির্বাচনে সেই পথ থেকে সরে এসে বিজেপিকে ইস্যুহীন করে দেওয়াই লক্ষ্য তৃণমূলের।
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে হিংসা ব্যাপক আকার নিয়েছিল। বিরোধীরা অভিযোগ করে, হিংসা আর সন্ত্রাসের ভোটে জিতেছিল তৃণমূল। তারপর ২০১৯-এর লোকসভায় মুখ থুবড়ে পড়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। তা থেকে শিক্ষা নিয়ে ২০২০-র পুর নির্বাচন স্বচ্ছ ও অবাধ করতে চাইছে তারা।
২০২১-এর আগে নিজেদের শক্তি পরীক্ষা করে নিতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস।
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচন তৃণমূলকে শিখিয়েছে হিংসা আর ভয় দেখিয়ে জেতা যায় না। তাহলে যে ভয় ২০১৮-র নির্বাচনে দেখিয়েছিল, সেই ভয়েই ২০১৯-এ লক্ষ্যে পৌঁছতে পারত তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু তা হয়নি। তাই এবার ২০২১-এর আগে পুরভোটকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে উদ্যোগী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্রিগেড। তাই কৌশল বদলে স্বচ্ছ ভাবমূর্তি তুলে ধরার আহ্বান জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
২০১৯ সালের নির্বাচনে তৃণমূলকে দেখিয়ে দিয়েছে, বিরোধী শক্তি হিসেবে পুনর্গঠিত হয়েছে বিজেপি। ২০১৬-র বিধানসভায় সে অর্থে সংঘবদ্ধ কোনও শক্তির মুখোমুখি হতে হয়নি তাদের। তাই সব হিসেব ওলট-পালট করে দিয়ে অনেক বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। এবার সংঘবদ্ধ বিরোধী বিজেপিকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসতে হবে
তাদের।
তাই পরীক্ষার আগে এবার নিজেদের ঝালিয়ে নিতে চাইছে তৃণমূল। সেই আঙ্গিকে এবার পুরসভা নির্বাচন তৃণমূলের পাখির চোখ। তাই এখন থেকে তৃণমূল নজরদারি শুরু করেছে রাজ্যের ভোটে হিংসার রেকর্ড বন্ধ করতে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যাতে না ঘটে, তার জন্য সতর্ক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শান্তিপূর্ণ পুর নির্বাচন করার জন্য তিনি ইতিমধ্যেই তাঁর দলের সৈনিকদের বার্তা দিয়েছেন, শান্তিপূর্ণ পুর নির্বাচন করার জন্য যা যা করণীয় সব করতে হবে। প্রচারে নেমে পড়তে হবে, জনসংযোগ বাড়াতে হবে। বিভাজনমূলক রাজনীতি আমাদের ট্রেডমার্ক নয়, এটা বোঝাতে হবে মানুষকে।
বিজেপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা গত লোকসভা নির্বাচনের আগে ভোটারদের সহানুভূতি আদায় করে নিয়েছিল পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে হিংসার ছবি দেখিয়ে। বিজেপির হাতে প্রচারের কোনও অস্ত্রই থাকবে না বিজেপি আর যাতে তা না পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে তৃণমূলকেই। আর তা করতে পারলেই তৃণমূল আবার স্বমহিমায় ফিরবে। লোকসভায় তৃমমূলের সদস্য সংখ্যা ৩৪ থেকে কমে ২২ হয়েছে। আর বিজেপি ২ থেকে বেড়ে ১৮ হয়েছে। এবার আর সেই সুয়োগ দেওয়া যাবে না।
পুর নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পথে জয় মানে ২০২১ বিধানসভা ভোটে জয় সুনিশ্চিত করে ফেলা, এটা বুঝিয়ে দিতে হবে প্রত্যেক তৃণমূলীকে। তৃণমূলের দাবি আমরা যদি পুর নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে পারি, তাহলে বিজেপির হাতে প্রচারের কোনও অস্ত্রই থাকবে না।
তৃণমূলের এক নেতা জানান, পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটারদের একাংশের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। যারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি, তারা আমাদের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিল। বহুলাংশে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তাঁদের সমস্যায় ফেলে দেয় ২০১৯-এর লোকসভায়। তৃণমূলকে হিংসার মূল্য দিতে হয়েছিল। এবার পুর নির্বাচনে সেই পথ থেকে সরে এসে বিজেপিকে ইস্যুহীন করে দেওয়াই লক্ষ্য তৃণমূলের।
কোন মন্তব্য নেই