তৃণমূলের মদতেই বিজেপির বাড়বাড়ন্ত বাংলায়, অভিযোগ সোমেন মিত্রর !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
রাজ্য সরকার চাইছে তাই এই রাজ্যে বাড়ছে বিজেপি। সরকারের (অর্থাৎ তৃণমূল কংগ্রেসের) প্রচ্ছন্ন মদত আছে বলেই বিজেপি বাড়ছে। যে রাজ্যে বিজেপি ৫/৬ শতাংশের বেশি ভোট পেতনা তারা আজ এত ভোট পাচ্ছে কোথা থেকে? কার মদতে এটা হয়েছে ?" বলে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেসের সভাপতি। কংগ্রেস ও বামফ্রন্টকে এই রাজ্যে ঠেকাতে বিজেপিকে সাহায্য করা হচ্ছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনের ফল প্রকাশ পাওয়ার পর মেদিনীপুরে এই মন্তব্য করেছেন সোমেন মিত্র।
বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরে , বর্তমান সময়ে মহাত্মা গান্ধীর প্রাসঙ্গিকতা শীর্ষক একটি আলোচনা সভাতে, এসে এই কথা বলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।
এই দিন একই সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপি র সম্পর্ককে মামা ভাগ্নের মতো সম্পর্ক বলেও কটাক্ষ করেছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফল। তাতে দেখা গিয়েছে যে প্রথমবার এখানে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বেশ ভালো ভোট পেয়েছে বিজেপির ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। এই প্রসঙ্গে সোমেন মিত্র বলেন, বিজেপি র ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। এই রাজ্য সরকার যদি চায় বিজেপি এগিয়ে আসুক তো তারা এগোবে।
এই রাজ্যে বিজেপির উত্থানে তৃণমূল কংগ্রেসের ও রাজ্য সরকারের প্রচ্ছন্ন মদত আছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, এই রাজ্যে বামফ্রন্ট ও কংগ্রেসকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য শাসকদের মদত পাচ্ছে বিজেপি।
তাপস সিনহাকে পাশে বসিয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সৌমেন মিত্র বলেন, এপ্রিলে বা অন্য যে কোন সময় পুরসভা নির্বাচন হোক আমরা প্রস্তুত আছি। বামফ্রন্টের সঙ্গে আসন সমঝোতা করেই আমরা সব কটি পুরসভাতে লড়াই করব। মানুষ যা রায় দেবে মাথা পেতে নেব। আমরা শুধু বলছি, তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট অ্যাডভাইসার প্রশান্ত কিশোর বলেছেন যে বাহুবল প্রয়োগ করা হবে না সেটা করে দেখাক তাতেই আমরা খুশি।"
বর্তমান সময়ে গান্ধীজীর প্রাসঙ্গিকতা শীর্ষক আলোচনা করতে গিয়ে কংগ্রেসের নেতারা নাগরিকত্ব আইন ও এন আর সি নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেন যে গান্ধীজী ও আমাদের দেশের সংবিধান বলে যে এই দেশে সব ধর্মের মানুষের সমান অধিকার আর বিজেপি ধর্মের নামে দেশ ভাগ করে দিতে চাইছে। সংবিধানে তো বলা হয়েছে যে এই দেশে সব ধর্মের মানুষের সমান অধিকার। ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্ব কোন সংবিধানে আছে? নতুন করে কেন প্রমাণ করতে হবে যে আমি এই দেশের নাগরিক?
এদিকে এদিনই মুকুল রায় সহ বিজেপির একটি দল নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে এপ্রিল মাসে পুর ভোট করা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে এসেছে। কারণ তাদের মতে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে নির্বাচনের প্রচারের সময় পাওয়া যাবে না।
এই প্রসঙ্গে সৌমেন মিত্র বলেন, এটা ওদের ব্যাপার। ওদের তো মামা ভাগ্নের মতো সম্পর্ক। তাই এই নিয়ে আমাদের কোন মত নেই।
এই দিন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেসের উদ্যোগে এই আলোচনা সভা হয়। সেখানে সৌমেন মিত্র ছাড়া উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের দেবপ্রসাদ রায় , অমিতাভ চক্রবর্তী ও শুভঙ্কর সরকার ও সিপিএম নেতা তাপস সিনহা।
রাজ্য সরকার চাইছে তাই এই রাজ্যে বাড়ছে বিজেপি। সরকারের (অর্থাৎ তৃণমূল কংগ্রেসের) প্রচ্ছন্ন মদত আছে বলেই বিজেপি বাড়ছে। যে রাজ্যে বিজেপি ৫/৬ শতাংশের বেশি ভোট পেতনা তারা আজ এত ভোট পাচ্ছে কোথা থেকে? কার মদতে এটা হয়েছে ?" বলে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেসের সভাপতি। কংগ্রেস ও বামফ্রন্টকে এই রাজ্যে ঠেকাতে বিজেপিকে সাহায্য করা হচ্ছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনের ফল প্রকাশ পাওয়ার পর মেদিনীপুরে এই মন্তব্য করেছেন সোমেন মিত্র।
বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরে , বর্তমান সময়ে মহাত্মা গান্ধীর প্রাসঙ্গিকতা শীর্ষক একটি আলোচনা সভাতে, এসে এই কথা বলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।
এই দিন একই সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপি র সম্পর্ককে মামা ভাগ্নের মতো সম্পর্ক বলেও কটাক্ষ করেছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফল। তাতে দেখা গিয়েছে যে প্রথমবার এখানে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বেশ ভালো ভোট পেয়েছে বিজেপির ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। এই প্রসঙ্গে সোমেন মিত্র বলেন, বিজেপি র ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। এই রাজ্য সরকার যদি চায় বিজেপি এগিয়ে আসুক তো তারা এগোবে।
এই রাজ্যে বিজেপির উত্থানে তৃণমূল কংগ্রেসের ও রাজ্য সরকারের প্রচ্ছন্ন মদত আছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, এই রাজ্যে বামফ্রন্ট ও কংগ্রেসকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য শাসকদের মদত পাচ্ছে বিজেপি।
তাপস সিনহাকে পাশে বসিয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সৌমেন মিত্র বলেন, এপ্রিলে বা অন্য যে কোন সময় পুরসভা নির্বাচন হোক আমরা প্রস্তুত আছি। বামফ্রন্টের সঙ্গে আসন সমঝোতা করেই আমরা সব কটি পুরসভাতে লড়াই করব। মানুষ যা রায় দেবে মাথা পেতে নেব। আমরা শুধু বলছি, তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট অ্যাডভাইসার প্রশান্ত কিশোর বলেছেন যে বাহুবল প্রয়োগ করা হবে না সেটা করে দেখাক তাতেই আমরা খুশি।"
বর্তমান সময়ে গান্ধীজীর প্রাসঙ্গিকতা শীর্ষক আলোচনা করতে গিয়ে কংগ্রেসের নেতারা নাগরিকত্ব আইন ও এন আর সি নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেন যে গান্ধীজী ও আমাদের দেশের সংবিধান বলে যে এই দেশে সব ধর্মের মানুষের সমান অধিকার আর বিজেপি ধর্মের নামে দেশ ভাগ করে দিতে চাইছে। সংবিধানে তো বলা হয়েছে যে এই দেশে সব ধর্মের মানুষের সমান অধিকার। ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্ব কোন সংবিধানে আছে? নতুন করে কেন প্রমাণ করতে হবে যে আমি এই দেশের নাগরিক?
এদিকে এদিনই মুকুল রায় সহ বিজেপির একটি দল নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে এপ্রিল মাসে পুর ভোট করা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে এসেছে। কারণ তাদের মতে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে নির্বাচনের প্রচারের সময় পাওয়া যাবে না।
এই প্রসঙ্গে সৌমেন মিত্র বলেন, এটা ওদের ব্যাপার। ওদের তো মামা ভাগ্নের মতো সম্পর্ক। তাই এই নিয়ে আমাদের কোন মত নেই।
এই দিন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেসের উদ্যোগে এই আলোচনা সভা হয়। সেখানে সৌমেন মিত্র ছাড়া উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের দেবপ্রসাদ রায় , অমিতাভ চক্রবর্তী ও শুভঙ্কর সরকার ও সিপিএম নেতা তাপস সিনহা।
কোন মন্তব্য নেই