Header Ads

‘দৈনিক যুগশঙ্খ’র নিউজ ডেস্ক এবং প্ৰিন্টিং ইউনিট বন্ধ হয়নি মোটেই, দাবি শঙ্খ প্ৰেস এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের

গুয়াহাটিঃ  ওয়েব পোৰ্টাল ‘নয়া ঠাহর’-এ দৈনিক যুগশঙ্খ-র গুয়াহাটি প্ৰিন্টিং ইউনিট এবং নিউজ ডেস্ক শীৰ্ষক পরিবেশিত সংবাদটি সঠিক নয়। প্ৰকৃতপক্ষে মাজিথিয়া ওয়েজ বোৰ্ডের সুপারিশকে পদদলিত করার অশুভ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্ৰিন্টিং ইউনিট ও নিউজ ডেস্কের কৰ্মীদের কলকাতা ও শিলচর ট্ৰান্সফার নোটিশ দেওয়ার অন্তরালে রয়েছে অশুভ উদ্দেশ্য। এই ট্ৰান্সফার সম্পূৰ্ণ বেআইনি। ইন্ডাস্ট্ৰিয়াল ডিসপুট অ্যাক্ট ১৯৫৭ সালের আইন অনুযায়ী শ্ৰমিক কৰ্মচারীদের যাবতীয় প্ৰাপ্য বকেয়া না মেটানো পৰ্যন্ত একটি পত্ৰিকার কোনও সংস্করণ বা সংস্করণের কোনও ইউনিট বন্ধ করা যায় না। ইতিমধ্যে শঙ্খ প্ৰেস এমপ্লোয়িজ ইউনিয়নের তরফে গোটা বিষয়টি শ্ৰম বিভাগের দৃষ্টিগোচর করা হয়েছে। বিষয়টিতে সহকারী শ্ৰম কমিশনার হস্তক্ষেপ করেছেন ইতিমধ্যে। আইনি পদক্ষেপও গ্ৰহণ করেছে শ্ৰম বিভাগ। 
‘দৈনিক যুগশঙ্খ’র কৰ্মচারী ইউনিয়ন ‘শঙ্খ প্ৰেস এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন’ শ্ৰম বিভাগ ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে লাগাতার যোগাযোগ রেখে চলেছে যাতে শ্ৰমিক শোষণকারী যুগশঙ্খ ম্যানেজমেন্ট অন্যায়ভাবে শ্ৰমিক-কৰ্মচারীদের বিরুদ্ধে কোনও সিদ্ধান্ত গ্ৰহণ করতে না পারে। উল্লেখ্য, ট্ৰান্সফার নোটিশ জারি করা সত্ত্বেও কৰ্মচারীরা প্ৰতিদিন অফিসে আসছেন এবং হাজিরা দিচ্ছেন। কাজেই দৈনিক যুগশঙ্খের নিউজ ডেস্ক বা প্ৰিন্টিং ইউনিট বন্ধ হয়নি মোটেই। কৰ্মচারী ইউনিয়ন ম্যানেজমেন্টের অপচেষ্টা ব্যৰ্থ করে দিতে, শ্ৰমিক-কৰ্মচারীদের ন্যায়বিচার আদায়ে বদ্ধপরিকর। ‘নয়া ঠাহর’কে একথা জানিয়েছেন শঙ্খ প্ৰেস এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক ক্ৰমে নিখিল তালুকদার এবং পিনাক দত্ত। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.