শান্তিপূৰ্ণভাবেই সম্পন্ন হল মধ্যপ্ৰদেশ-মিজোরাম বিধানসভা ভোটগ্ৰহণ
ছবি, সৌঃ এএনআই
ননী গোপাল ঘোষ, নয়াদিল্লিঃ শান্তিপূৰ্ণভাবেই বুধবার সম্পন্ন হয় মধ্যপ্ৰদেশ এবং মিজোরামে বিধানসভা নিৰ্বাচন। কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দুই রাজ্যেই সকাল সাত টা থেকেই শুরু হয়ে যায় ভোট গ্ৰহণ পৰ্ব। তবে মধ্যপ্ৰদেশে ভোটগ্ৰহণ পৰ্বের প্ৰথম দিকে ইভিএম বিকল হলে সেই জায়গায় হাতে কাগজে ভোটগ্ৰহণ করা হয়। মধ্যপ্ৰদেশে ভোটদানের হার ৭৫ শতাংশ। বালাঘাট জেলার বাইহাল কেন্দ্ৰে ভোট পড়েছে ৭৮ শতাংশ। লঞ্জি কেন্দ্ৰে ভোট পড়েছে ৭৯.০৭ শতাংশ। পারসওয়াড়া বিধানস,ভা কেন্দ্ৰে ভোট পড়েছে ৮০.০৬ শতাংশ। ২০১৩ সালে ভোটের শতাংশ ছিল ৭২.১৩ শতাংশ। গোটা রাজ্যে ৬৫,৩৬৭ ভোটগ্ৰহণ কেন্দ্ৰের মধ্যে ৩০৪৬টি ভোটগ্ৰহণ কেন্দ্ৰ সম্পূৰ্ণভাবে মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত। বরিষ্ঠ কংগ্ৰেস নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া গোয়ালিয়রে নিজের ভোট দিয়ে টুইটারে বলেন, গোটা রাজ্যে বেশ কিছু জায়গা থেকে ইভিএম বিকল হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। গণতান্ত্ৰিক ব্যবস্থায় ভোটই হচ্ছে ভোটারদের কন্ঠ-সুষ্ঠুভাবে ভোটদানে বাধা দেওয়া অপচেষ্টা করা হচ্ছে বলে আশঙ্কা প্ৰকাশ করেন তিনি। ওই রাজ্যে তিন বারের জয়ী বিজেপিকে হারাতে মরিয়া কংগ্ৰেস। অন্যদিকে, উত্তরপূৰ্বাঞ্চলের পাহাড়ী রাজ্য মিজোরামে বেলা ১টা পৰ্যন্ত ভোট পড়ে ৫০ শতাংশ। এই প্রথম রাজ্যের সবকটি বুথে ওয়ারলেস প্রযুক্তির সংযোগ করা হয়। পৌনে ২টোয় ৫০ শতাংশের উপর ভোট পড়ে। এবারের ভোটে ভালো সংখক ব্রু (রিয়াং শরনাৰ্থী) ভোটারদেরও ভোট দিতে দেখা যায়।
মিজোরামে ৪০ টি ভোটদান কেন্দ্ৰের দায়িত্বে ছিলেন শুধু মহিলারা। মেয়েদের পরিচালিত এই বুথগুলির নাম ‘পিংক পোলিং স্টেশন’। যেগুলিকে স্থানীয় ভাষায় ‘ডিংডি’ নামে ডাকা হয়। আসলে ডিংডি একজাতের পাহাড়ী ফুল। সুন্দরী ললনাকেও মিজোরামে কবিতায় ডিংডি বলে বর্ণনা করা হয়। প্রসংগত, বিদায়ী বিধানসভায় কংগ্রেসের ভানলালাউমপুই চাংথুউই ছিলেন একমাত্র মহিলা প্রতিনিধি।
বেলা ৩ টে অবধি ৬৭ শতাংশ ভোট পড়েছে। এদিন কংগ্রেস ও বিরোধী এমএনএফ দু তরফ থেকেই ক্ষমতায় আসার দাবি করে। আইজলে ভোট দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের লালথানহাওলা দাবি করেন ৪০ সদস্যের বিধানসভার তাঁরা ২৭টি আসন পাচ্ছেন। বিরোধী নেতা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এমএনএফ-র জোরামথাংগা জানান কংগ্রেস অর্থনীতি সামলানো সহ সব ক্ষেত্ৰেই ব্যৰ্থ, তাই তারাই আসছেন ক্ষমতায়। বিকেল ৪টে অবধি ভোট পড়েছে ৭১ শতাংশ। সন্ধ্যেবেলায়ও লাইনে প্ৰচুর সংখ্যক ভোটারকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক জেভিহুলনার দাবি করেন- বিজেপি ৭ থেকে ১০ টি আসন পেতে চলেছে। আইজল থেকে ফোনে হুলনা এই প্রতিবেদককে জানান বিজেপি ও এমএনএফ মিজোরামে পরবর্তী সরকার গড়বে। সরকারি সূত্রের খবর, সন্ধ্যে সাড়ে ৬ টা অবধি ৭৫ শতাংশ ভোট পড়েছে।
মিজোরামে ৪০ টি ভোটদান কেন্দ্ৰের দায়িত্বে ছিলেন শুধু মহিলারা। মেয়েদের পরিচালিত এই বুথগুলির নাম ‘পিংক পোলিং স্টেশন’। যেগুলিকে স্থানীয় ভাষায় ‘ডিংডি’ নামে ডাকা হয়। আসলে ডিংডি একজাতের পাহাড়ী ফুল। সুন্দরী ললনাকেও মিজোরামে কবিতায় ডিংডি বলে বর্ণনা করা হয়। প্রসংগত, বিদায়ী বিধানসভায় কংগ্রেসের ভানলালাউমপুই চাংথুউই ছিলেন একমাত্র মহিলা প্রতিনিধি।
বেলা ৩ টে অবধি ৬৭ শতাংশ ভোট পড়েছে। এদিন কংগ্রেস ও বিরোধী এমএনএফ দু তরফ থেকেই ক্ষমতায় আসার দাবি করে। আইজলে ভোট দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের লালথানহাওলা দাবি করেন ৪০ সদস্যের বিধানসভার তাঁরা ২৭টি আসন পাচ্ছেন। বিরোধী নেতা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এমএনএফ-র জোরামথাংগা জানান কংগ্রেস অর্থনীতি সামলানো সহ সব ক্ষেত্ৰেই ব্যৰ্থ, তাই তারাই আসছেন ক্ষমতায়। বিকেল ৪টে অবধি ভোট পড়েছে ৭১ শতাংশ। সন্ধ্যেবেলায়ও লাইনে প্ৰচুর সংখ্যক ভোটারকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক জেভিহুলনার দাবি করেন- বিজেপি ৭ থেকে ১০ টি আসন পেতে চলেছে। আইজল থেকে ফোনে হুলনা এই প্রতিবেদককে জানান বিজেপি ও এমএনএফ মিজোরামে পরবর্তী সরকার গড়বে। সরকারি সূত্রের খবর, সন্ধ্যে সাড়ে ৬ টা অবধি ৭৫ শতাংশ ভোট পড়েছে।
কোন মন্তব্য নেই