মহালয়ার শুভক্ষণে ওয়েব পোৰ্টাল ‘নয়া ঠাহর’-এর শারদীয় সংখ্যা প্ৰকাশ
নয়া ঠাহর প্ৰতিবেদন, গুয়াহাটিঃ মহালয়ার শুভক্ষণে ওয়েব পোৰ্টাল ‘নয়া ঠাহর’-এর শারদীয় সংখ্যা এক নতুন আঙ্গিকে ছাপা মাধ্যমে প্ৰকাশ পেল। জাতীয় নাগরিকপঞ্জি নিয়ে একগুচ্ছ তথ্য প্ৰবন্ধ রয়েছে এতে। ‘দ্য হিন্দু’-র বিশিষ্ট সাংবাদিক বরুণ দাসগুপ্ত, বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী দেবব্ৰত শৰ্মা, উজান অসমের স্বতন্ত্ৰ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কৰ্মী দেবাশীষ আইচ, সাংবাদিক অরূপ চক্ৰবৰ্তী, রিংকি মজুমদার প্ৰমুখের তথ্যমূলক প্ৰবন্ধ এবারের পুজোসংখ্যায় রয়েছে। এছাড়াও বোড়ো উপজাতিদের বিভিন্ন সমস্য নিয়ে লিখেছেন সাংবাদিক নিখিল তালুকদার। বেঙ্গালুরুতে বাঙালি সমাজে দুৰ্গাপুজো নিয়ে আশীষ কুমার দে-এর একটি লেখা রয়েছে। উত্তর-পূৰ্বাঞ্চলের মিডিয়া ব্যারন বিজয় কৃষ্ণ নাথ সম্পৰ্কে লিখেছেন খোদ শারদীয়ার সম্পাদক অমল গুপ্ত। সাম্প্ৰদায়িক সম্প্ৰীতি ও ভারতবৰ্ষ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের প্ৰাক্তন সাংসদ দেবপ্ৰসাদ রায়ের একটি প্ৰবন্ধ রয়েছে এতে। ভারতে শক্তিপুজোর ইতিহাস ও কামাখ্যার দুৰ্গাপুজো নিয়ে লিখেছেন আৰ্য কলেজের অধ্যাপিকা সুমিতা ভট্টাচাৰ্য। অসমের সঙ্গে নেতাজি সুভাষের সম্পৰ্ক সংক্ৰান্ত সুন্দর একটি তথ্যমূলক প্ৰবন্ধ লিখেছেন শিলঙের সাংবাদিক ননীগোপাল ঘোষ। পণ্ডিতপ্ৰবর মুজতবা আলির বৰ্ণময় জীবন ও কৰ্মরাজি নিয়ে সাংবাদিক মানিক দে-র একটি লেখা রয়েছে এবারের পুজোসংখ্যায়। সাহিত্যিক জয়শ্ৰী গোস্বামী মহন্ত সহ আরও বিভিন্ন গুণীজনের বহুমূল্য উপদেশে ঠাহরের পুজোসংখ্যা আরও সমৃদ্ধ হয়েছে। পুজো সংখ্যার সহযোগী সম্পাদক জয়শ্ৰী আচাৰ্য এবং রিংকি মজুমদার। এর প্ৰচ্ছদ তৈরি করেছেন চিত্ৰশিল্পী অরূপ গুপ্ত। ১৪২৫ ‘নয়া ঠাহর’-এর শারদীয় এই সংখ্যা দিসপুর প্ৰেসক্লাব, রেল স্টেশন, মালিগাঁও সহ মহানগরের বিভিন্ন বুকস্টলগুলিতে পাওয়া যাচ্ছে। তাই পাঠক পাঠিকা, শুভাকাঙ্ক্ষীরা দুৰ্গাপুজোর আনন্দকে আরও একটু বেশি করে উপভোগ করতে আর দেরি না করে নয়া ঠাহরের পুজোসংখ্যা সংগ্ৰহ করে ফেলতে পারেন। সবশেষে ‘নয়া ঠাহর’ পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের প্ৰতি রইল দুৰ্গাপুজোর অনেক অনেক শুভেচ্ছা। সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, সকলের এবার পুজো ভাল কাটুক।
কোন মন্তব্য নেই